মঙ্গলবার দুপুরে ঠাকুরগাঁও মহিলা পরিষদের সদস্যরা পইদুল শিক্ষকের স্কুল ও এলাকায় তদন্তে যায়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, মহিলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সুচরিতা দেব, লিগ্যাল এইড সম্পাদক শামিমা সুলতানা, ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক শাহনাজ বেগম পারুল এবং সাংবাদিক তানভির হাসান তানু, রবিউল এহসান রিপন, রহিম শুভ।
উল্লেখ্য, ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার ৯নং রায়পুর ইউনিয়নের মটরা এলাকার ধনিবুলার ছেলে পইদুল ইসলাম। সে ভগদগাজী উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০১১ সালে বিএসসি শিক্ষক হিসাবে যোগদান করে। যোগদানের পর থেকেই সে প্রেমের ফাঁদে ফেলে বিদ্যালয়ের ছাত্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন মেয়েদের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কের দৃশ্য গোপনে ভিডিও করে ও তাদের ব্লাক মেইল করে অবাধে অনৈতিক কাজে মিলিত হতে বাধ্য করতো।
ছাত্রীর অশ্লীল ছবি ফেসবুক ও বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে প্রচারের দায়ে লম্পট শিক্ষক পইদুলের বিরুদ্ধে শুরু হয় সামাজিক আন্দোলন। এরইমধ্যে এলাকাবাসী ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা জামালপুর ভগদ গাজী উচ্চ বিদ্যালয়ের ওই লম্পট শিক্ষকের বিরুদ্ধে গ্রামে মানববন্ধন, প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিভিন্ন স্থানে একাধিক ব্যানার, পোষ্টার ও ফেস্টুন লাগিয়েছে।