গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের খামারপাড়া এলাকায় বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ২টার দিকে সংঘর্ষের এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ আরও পাঁচজন আহত হয়েছেন।
নিহত আবদুল খালেক গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার সাপমারা ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের মো. নান্দু মিয়ার ছেলে।
সাপমারা গ্রামের বাসিন্দা আব্দুল করিম জানান, নির্বাচনী প্রচারণাকে কেন্দ্র করে বৃহস্পতিবার রাতে সাপমারা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন সর্দার (নৌকা) ও শাকিল আলম বুলবুল (আনারস) কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে তোফাজ্জল হোসেন ও শাকিল আলম বুলবুলসহ পাঁচজন আহত হন। এছাড়া এ সময় উভয়ের নির্বাচনী অফিস ও মোটরসাইকেল ভাংচুরের ঘটনা ঘটে।
রাতের ওই সংঘর্ষের পর বৃহস্পতিবার সকালে সংঘর্ষের ঘটনাস্থলের পাশে একটি জমিতে আবদুল খালেকের লাশ পড়ে থাকতে দেখতে পায় স্থানীয়রা। পরে তারা বিষয়টি থানা পুলিশকে অবগত করে। খবর পেয়ে পুলিশ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে তার লাশ উদ্ধার করে।
গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি মো. মোজাম্মেল হক জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।