আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

স্বর্ণের নকল মূর্তি সহ রংপুরে দুই জ্বীনের বাদশা গ্রেফতার

সোমবার, ৩ জুন ২০১৩, রাত ১০:৩২

জানাগেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার দুপুরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকায় থেকে রংপুর নবাবগঞ্জ ফাঁড়ীর টিএসআই কিবরিয়াসহ সাদা পোশাকধারী কয়েক জন সঙ্গীয় ফোর্স তাদের পিছু নেয়। বিষয়টি জানতে পেরে জ্বীনের বাদশার দুই সহযোগী অটো রিক্সা যোগে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা-কালে তাদের ধাওয়া দিয়ে রংপুর জিলা স্কুল এলাকা থেকে আটক করে। পরে তাদের রংপুর কোতয়ালী থানায় পাঠিয়ে দেয়া হয়। ধাপ ফাঁড়ির টিএসআই কিবরিয়া জানান, গত দুদিন আগে রংপুর নগরীর ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দুলাল মিয়া (৫২) কে জেলার বদরগঞ্জ এলাকায় ডেকে নিয়ে গিয়ে ২ লাখ ৮০হাজার টাকার বিনিময়ে প্রায় সাড়ে ৩শ’ গ্রাম ওজনের একটি নকল স্বর্ণের মূর্তি ধরিয়ে দেয় এবং আরও ১২ লাখ টাকা দাবী করে। গতকাল দুপুরে দাবীকৃত ১২লাখ টাকা নিয়ে প্রথমে পাগলাপীরে পরে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ডাকে নিয়ে যায়। বিষয়টি গোপন সংবাদে জানতে পেরে রংপুর ধাপ ফাঁড়ির পুলিশ অভিযান চালিয়ে জিনের বাদশার দুই সহযোগী গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার রামনাথপুর গ্রামের বাসিন্দা জসিম উদ্দিনের পুত্র খায়রুল ইসলাম(২২) ও রংপুর জেলার তারাগঞ্জ উপজেলার কিশামত মেনানগর গ্রামের বাসিন্দা নূরুল হক (২৪) কে আটক করে। পরে তাদের রংপুর কোতয়ালী থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় জ্বীনের বাদশার সহযোগী খায়রুল ইসলাম জানান, আমি তাকে চিনি না। মিলন নামের একজন আমার ফোন নাম্বার টা নেয়। তার পরের দিন থেকে অজ্ঞাত একটি নম্বরে আমাকে দুই হাজার টাকা দেয়ার কথা বলে একটি ছোট পোটলা অজ্ঞাত এক ব্যক্তির মাধ্যমে ধরিয়ে দেয় এবং দুলাল মিয়ার কাছ থেকে টাকা নিয়ে যেতে বলে। উল্লেখ্য, স্ত্রী কে দীর্ঘ দেড় বছর যাবত মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দুলাল মিয়া স্ত্রীকে বিভিন্ন ভাবে প্রলোভন দেখিয়ে রাতে বেরাতে বিরক্ত করতেন তারা।

মন্তব্য করুন


 

Link copied