এদের মধ্যে মোল্লা আবু শামীম জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। শারীরিক প্রতিবন্ধি শামীম সিরাজগঞ্জ কালেক্টরেট কলেজ থেকে এবারের পরীক্ষায় অংশ নেয়। আরেক শারীরিক প্রতিবন্ধি বগুড়ার পল্লীয় উন্নয়ন একাডেমী ল্যাবরেটরী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী জাকারিয়া আরমান পেয়েছে জিপিএ-৪.৯২। অন্য ছয় শারীরিক প্রতিবন্ধিও তুলনামূলক ভালো ফলাফল করেছে। এদের মধ্যে নাটোরের নবাব সিরাজদৌলা সরকারি কলেজের রক্তিম সরকার ৪.৬৭, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল অ্যান্ড কলেজের হুসাইন মোহাম্মদ তালাল সিদ্দিকী ৪.৫০, নওগাঁর আস্তান মোল্লা কলেজের নৌজিস নিলয় ৪.০০, রাজশাহী সরকারী সিটি কলেজের তাহেরাতুন নেসা ৩.৮৩, ভোলাহাট মহিলা কলেজের আফিয়া ইয়াসমিন ৩.৪২, সিরাজগঞ্জ পুলিশ লাইন্স কলেজের আক্কাস আলী ৩.০০।
বিধি অনুযায়ী, এরা নির্ধারিত সময়ের চেয়ে ২০ মিনিট অতিরিক্ত সময় পেয়েছিলো।
বাঁকি নয় দৃষ্টি প্রতিবন্ধির মধ্যে জয়পুরহাট সরকারি মহিলা কলেজের সুমাইয়া আক্তার মিতু ৪.৬৭, বিউটি মন্ডল শাপলা ৪.৫০, পাবনার শহীদ বুলবুল সরকারী কলেজে মাসুদুর রহমান ৪.৪২ ও আমিনুল ইসলাম ৩.৪২, পাবনা কলেজের খোরশেদ আলম ৪.৩৩, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া গাজালি কলেজের আলফাজ উদ্দিন ৪.১৭, গোদাগাড়ী মহিলা কলেজের রোজিনা পারভীন ৩.৮৩, রাজশাহী কোর্ট কলেজের আলম ইসলাম ৩.৭৫, নাটোরের এনএস কলেজের হাবিবুর রহমান ৩.৭৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে।
এদিকে, উত্তীর্ণ এসব প্রতিবন্ধি পরীক্ষার্থীর অভিনন্দন জানিয়েছেন রাজশাহী বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর সামসুল কালাম আজাদ। একই সঙ্গে তাদের উন্নত ভবিষ্যত কামনা করেছেন তিনি।