আমি দায়িত্ব নেয়ার পর নিয়মিত সীমান্ত পরিস্থিতি পর্যবেক্ষন করছি। এটা অব্যাহত থাকবে। সীমান্তের অবস্থা আগের চেয়ে অনেক ভালো। প্রতিপক্ষের (ভারত) সহযোগিতা পেলে সীমান্ত হত্যাকান্ড শুণ্যের কোটায় আসবে। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ বিজিবি’র নয়া মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবুল হোসেন সোমবার বিকেল সাড়ে ৪ টায় লালমনিরহাট জেলায় অবস্থিত দেশের বহুল আলোচিত দহগ্রাম-আঙ্গরপোতার ‘তিনবিঘা করিডোর’ পরিদর্শনের সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন। সীমান্ত এলাকার বিওপি পরিদর্শনে এসে বিজিবি’র মহাপরিচালক সদস্যদের দায়িত্ব পালনে সজাগ থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন।
এরআগে বিজিবি’র মহা পরিচালক পানবাড়ী বিজিবি ক্যাম্প পরির্দশন করেন। তিনিবিঘা করিডোরে তাঁকে স্বাগত জানান, বিএসএফের উত্তরবঙ্গ ফ্রন্টিয়ার ডিআইজি বিএস পাতিল এবং তাঁকে বিএসএফের একটি সজ্জিত দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন। এসময় বিজিবি’র রংপুর রিজিওনাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাহরিয়ার আহম্মেদ, রংপুর সেক্টর পরিচালক কর্ণেল মোয়াজ্জেম হোসেন, লালমনিরহাট- ১৫ বিজিবি’র অধিনায়ক লে. কর্ণেল আহমদ বজলুর রহমান হায়াতী, এএসপি সার্কেল সোরওয়ার্দী, পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী অফিসার নুর কুতুবুল আলম, পাটগ্রাম কোম্পানি কমান্ডার সুজা উদ্দিন সুজা ও ২২ বিএসএফ’র কমাডেন্ট অজয় লুথরা উপস্থিত ছিলেন। এসময় বিজিবি- বিএসএফের মাঝে মিষ্টি ও ফুল আদান- প্রদান করা হয়। এরপর মহাপরিচালক বিকেল ৫ টা ১০ মিনিটে দহগ্রাম ও আঙ্গরপোতা বিওপি পরিদর্শনে যান। দহগ্রাম চেয়ারম্যান কামাল হোসেন প্রধান ও সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান দহগ্রামবাসীর পক্ষ থেকে মহাপরিচালককে স্বাগত জানান।