সরেজমিনে দেখা যায়, মঙ্গলবার সকালে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পন করতে স্বাধীনতা স্মারকে আসে বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বেরোবি সাংবাদিক সমিতি ও অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন। কিন্ত সেখানে বঙ্গবন্ধুর স্থায়ী বা অস্থায়ী কোন প্রতিকৃতি না থাকায় পুষ্পস্তবক হাতে বেশ কিছু সময় দাঁড়িয়ে থাকে সংগঠনগুলো। পরে অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন একটি অস্থায়ী প্রতিকৃতি স্থাপন করলে সকাল সাড়ে দশটায় সেখানেই শ্রদ্ধা জানায় সংগঠনগুলো।
এদিকে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এমন নিরবতার কঠোর সমালোচনা করেছে বঙ্গবন্ধু পরিষদ। সংগঠনের সদস্য সচিব ও গণিত বিভাগের শিক্ষক মশিউর রহমান বলেন, আমরা আশা করেছিলাম দিবসটিতে বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন বড় কর্মসূচি গ্রহণ করবে। সেখানে মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু বিশ^বিদ্যালয় প্রশাসন অজানা কারণে কোন কর্মসূচিই রাখেনি। বিষয়টি বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লজ্জ্বাকর।
গুরুত্বপুর্ণ দিবসটিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নিরবতার কারণ জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ইব্রাহীম কবীর বলেন, উপাচার্য রংপুরের বাহিরে আছেন আর আমিও ছুটিতে ছিলাম ফলে কোন কর্মসূচি রাখা সম্ভব হয়নি।