কাউন্সিলরদের অভিযোগ মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলম ও সহকারী প্রকৌশলী বদিউজ্জামান ফারুকী যোগসাজসে পৌরসভায় দরপত্র ছাড়াই কাজের অনুমোদন, বাড়ীর ট্যাক্সের এসেসম্যান্টে স্বজনপ্রীতি, যানবাহনের তেলের অর্থ আত্মসাত, ইজিবাইকের লাইসেন্স প্রদানে অনিয়ম করে আসছে। এ ব্যপারে পরিষদের সভায় কাউন্সিলরা মেয়রের কাছে জানতে তিনি কোন সঠিক উত্তর দিতে পারেননি বলে কাউন্সিলররা অভিযোগ করেছেন।
১২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর রমজান আলী জানান, আজ রোববার বিকেলে পরিষদ মিলনায়তনে মাসিক সভায় মেয়র উপস্থিত হননি। এ নিয়ে মেয়র পরপর ৪টি সভা আহ্বান করে উপস্থিত ছিলেন না। সভায় মেয়র না থাকায় কাউন্সিলরদের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে কাউন্সিলররা মেয়র ও সহকারী প্রকৌশলীর কক্ষে তালা মেরে দেয়। অনিময় ও দুর্নীতির বিচার দাবী করে তদন্ত টীম গঠনের দাবী জানায়্।
এদিকে এ ঘটনায় বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠে পৌরসভার বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর। তারা বলেন,পৌর মেয়রের রুমে তালা মেরে উত্তেজনার সৃষ্টি করেছে কয়েকজন কাউন্সিলর। আসলে কি কারণে তালা মারা হয়েছে তা তারা জানেন না। এটা বেশী বাড়াবাড়ি করা হচ্ছে বলে তারা মনে করেন।
এ ব্যাপারে মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন,আমি কিছুই জানিনা। দাপ্তরিক কাজে ঢাকায় অবস্থান করছি। তবে বেশ কয়েক দিন থেকে একটি স্বার্থন্বেষী মহল পৌরসভার দু’তিনজন কাউন্সিলরকে আমার বিরুদ্ধে উস্কে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করছে। আসলে আমার পক্ষেই আছে অধিকাংশ কাউন্সিলর।
