আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

তিস্তাসহ সকল অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যার দাবিতে রংপুরে বিক্ষোভ

বৃহস্পতিবার, ৬ এপ্রিল ২০১৭, দুপুর ০২:৩০

সকাল ১০.৩০ টায় স্থানীয় প্রেসক্লাব চত্ত্বরে বাসদ (মার্কসবাদী) জেলা সমন্বয়ক কমরেড আনোয়ার হোসেন বাবলু’র সভঅপতিত্বে সমাবেশ বক্তৃতা করেন দলের জেলা কমিটির সদস্য পলাশ কান্তিনাগ, আহসানুল আরেফিন তিতু, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের জেলা সভাপতি রোকনুজ্জামান রোকন প্রমুখ।

নেতৃবৃন্দ বলেন, নদীমাতৃক বাংলাদেশের অধিকাংশ নদী আজ মৃত প্রায়। তিস্তা নদীর উজানে গজল ডোবায় বাঁধ নির্মাণ করে পানি প্রত্যাহারের ফলে গোটা উত্তরাঞ্চলের কৃষি, প্রাণ-প্রকৃতি জনপদ আজ বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। ফারাক্কা বাঁধের কারণে পদ্মা অববাহিকায়ও একই অবস্থা। এখন আন্ত:নদী সংযোগ প্রকল্পের নামে আরো বিপদ ঘনিয়ে আসছে। এই প্রকল্পের আওয়ায় ৩৮ টি নদীকে ৩০ টি সংযোগ খালের মাধ্যমে যুক্ত করে ব্রহ্মপুত্র ও গঙ্গাঁ নদী থেকে পানি সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে ভারতের বিভিন্ন খরা প্রবণ এলাকায়। নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, গত ৪৬ বছরে ক্ষমতাসীন সব সরকারই ভারতের সাথে নতজানু পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে চলেছে।

ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী মহাজোট সরকারের গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকাকে সমর্থন করেছে ভারত। ফলে অতীতের যে কোন সরকারের তুলনায় ভারত তোষণ নীতি মাত্রা ছাড়িয়েছে। দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য ট্রানজিট-ট্রান্সশিপমেন্ট, রামপালে বিদ্যুৎ প্রকল্প সহ অর্থনৈতিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট সমস্ত ক্ষেত্রগুলোতে আজ ভারত অধিপত্য বিস্তার করে আছে। সম্প্রতি ভারত বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সহযোগিতার নামে বাংলাদেশকে ভারতের অস্ত্রের বাজার ও সামরিক তৎপরতার ক্ষেত্র হিসাবে পরিণত করার চক্রান্ত চালাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী ৭ এপ্রিল ভারত যাবেন। তিস্তার পানি বন্টনের সিদ্ধান্তের কোন আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু প্রতিরক্ষা সহযোগিতা স্মারক আক্ষরিত হবে, যখানে জনগণের কোন স্বার্থ নেই। আমরা চাই পানি সম্পদের ন্যায্য অধিকারের দাবি প্রতিষ্ঠা করতে সরকার জোরালো অবস্থান গ্রহণ করুক, আন্তর্জাতিক নানা ফোরাম বা সংস্থার মাধ্যমে নিজেদের হিস্যা বুঝে নেওয়ার জন্য তৎপর হোক।

নেতৃবৃন্দ, ভারতের পানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে এবং তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্যা আদায়ের দাবিতে সর্বস্তরের জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানাজ।

মন্তব্য করুন


 

Link copied