আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুরে শিশু হত্যা মামলায় একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

বুধবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৭, দুপুর ০৪:২৭

বুধবার দুপুরে রংপুরের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার এ রায় দেন।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৮ সালের ১৭ জুলাই রংপুর নগরীর খামারপাড়া এলাকায় আবু তালেব অ্যাডভোকেটের পুকুরে শিশু রাকিবসহ ৩ বন্ধু মিলে গোসল করতে যায়। পুকুরে নেমে গোসল করার সময় দারোয়ান শহিদুল তাদের গালাগাল দিয়ে চলে যেতে বলে। এ সময় তারা পুকুর থেকে উঠে চলে যাবার সময় আসামি নাজমুল তাদের ধাওয়া করে রাকিবকে ধরে ফেললেও অন্যরা পালিয়ে যায়। এরপর আসামি নাজমুল শিশু রাকিবকে গাছের ডাল ভেঙে বেদম মারধর করে। এক পর্যায়ে রাকিবকে ধরে আছাড় দিয়ে মাটিতে ফেলে দিলে ঘটনাস্থলেই রাকিব মারা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ রাকিবের লাশ উদ্ধার করে রংপুর মেডিক্যাল কলেজের মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহত রাকিবের বাবা আয়নাল বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শেষে আসামি শহিদুল ও নাজমুলের বিরুদ্ধে চার্জসিট দাখিল করে। বিচার শুরু হওয়ার পর ১৩ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও জেরা শেষে আসামি নাজমুলকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ৩ বছরের সশ্রম কারাদণ্ডের রায় দেন বিচারক। আসামি শহিদুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে খালাস দেওয়া হয়।

রায় ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়ায় নিহত শিশু রাকিবের বাবা আয়নাল জানান, আসামির ফাঁসি হলে আরও খুশি হতাম। তারপরও আদালতের রায় মেনে নিয়েছি।

সরকার পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন বিশেষ পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রথিশ চন্দ্র ভৌমিক এবং আসামি পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবুল হোসেন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied