ওই বছরের ৬ ফেব্রুয়ারি তৎকালীণ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন ফেলানীর কবর জেয়ারত শেষে পিতা নুর ইসলামের হাতে ৩ লক্ষ টাকা প্রদান করেন। ৭ মার্চ ফেলানীর বাড়ীতে আসেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান। আজও সীমান্তে বিএসএফ কর্তৃক কোন বাংলাদেশী নিহত হলে সবার আগে উঠে আসে ফেলানীর কথা।
আলোচিত ফেলানী হত্যার স্বাক্ষী দিতে বাংলাদেশ থেকে ফেলানীর বাবা নুর ইসলাম, মামা আ: হানিফ, কুড়িগ্রাম জেলা জর্জ কোর্ট পাবলিক প্রসিকিউটর আব্রাহাম লিংকন ও ৪৫ বিজিবি ব্যাটেলিয়ন কমান্ডার লে.কর্ণেল জিয়াউল হক খালেদ ১৮ আগস্ট লালমনিরহাট বুড়িমারী সীমান্ত দিয়ে ভারতের কুচবিহারে যাবেন। সেখানে কোচবিহার বিএসএফ বিশেষ আদালতে এ হত্যাকান্ডের বিচার অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন লে.কর্ণেল জিয়াউল হক খালেদ।