আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গভীর সম্পর্কও নষ্ট হয় ৩টি কারণে

রবিবার, ৭ মে ২০১৭, রাত ১১:৫৬

১. অতীতের ভুল নিয়ে সঙ্গীকে দোষারোপ করা: মানুষ ভুল করে। যেকোনো সময় তার ভুল হয়ে যেতে পারে। আপনার সঙ্গী যখন কোনো ভুল করেই বসেন, তখন তাকে ভবিষ্যতের জন্য জমা করে রাখার দরকার নেই। অনেকেই মনে মনে ভেবে নেন যে, এখন কিছু বলা যাবে না। সময়মতো ঠিকই বলা হবে। অথচ অন্য কিছু করা উচিত আপনার। জন বলেন, ভুলের সময়টাতে সঙ্গীকে বরং বোঝাতে হবে। তার ভুল ধরিয়ে দিয়ে তাকে সচেতন করতে হবে। যে ভুল করছেন, তার মাথায় তখন সঠিক বিষয়টা আসে না। এ জন্যই তো ভুল করছেন তিনি। কিন্তু ওই সময় ভুল ধরিয়ে না দিয়ে ভবিষ্যতে দোষারোপ করা সম্পর্ক নষ্টর অন্যতম কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

২. বিবাহিত জীবন ভিন্ন হবে না ধরে নেয়া: হয়তো বিয়ের আগে দুজন চুটিয়ে প্রেম করেছেন। মনে হতে পারে, বিবাহিত জীবন ভিন্ন আর কী হবে? বিয়ের একটা কাগজ আর এমন কী বদলে দেবে? কিন্তু যখন আপনি সামাজিক ও আইনগতভাবে একজন মানুষকে জীবনসঙ্গী হিসাবে ঘোষণা দিলেন, তখন আগের জীবন থেকে অনেক কিছুই বদলে গেল। আসলে প্রেমের জীবনে আপনার ওপর চাপ হয়তো কম ছিল। কিন্তু এখন অনেক দিক থেকে চাপ বেড়ে গেছে। আপনি সঙ্গীর সঙ্গে সুখে-দুঃখে সব সময় এক থাকার জন্য প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়েছেন। বিয়ের পরের জীবনকে আলাদা না ধরে নিলেই বিপদ। নানা ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হবে। বিষাক্ত হয়ে উঠবে জীবন।

৩. ব্যক্তিগত সমস্যার কথা বাবা-মাকে জানিয়ে দেয়া: এটি অন্যতম জটিল সমস্যা বলে মনে করেন জন গ্রে। যদি নিজেদের অযাচিত সমস্যার কথা অভিভাবক পর্যায়ে আগেই জানিয়ে দেন, তো বিষয়টি আর ব্যক্তিগত পর্যায়ে থাকল না। হয়তো নিজেরাই সব ঠিক করে ফেলতে পারতেন। তাই সমস্যা দেখামাত্রই আলোচনায় বসে পড়ুন। এটাকে বড়দের কাছে যেতে দেবেন না। তাহলেই সব বরবাদ হয়ে যাবে। আসলে বড়দের কাছ থেকে সমাধান আসে এমন সমস্যার ধাঁচ ভিন্ন। তাই ব্যক্তিগত সমস্যা নিজেদের মধ্যেই সমাধান করে ফেলুন।

মন্তব্য করুন


 

Link copied