শুক্রবার, ১৬ আগস্ট ২০১৩, দুপুর ১০:১০
দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় নির্যাতিত ছাত্রীর চাচার দায়েরকৃত মামলা সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর জিলাস্কুলের সহকারী শিক্ষক তসলিম উদ্দীন মুন্সিপাড়াস্থ মৃত সালাম চৌধুরীর বাড়ি ভাড়া নিয়ে প্রাইভেট কোচিং সেন্টারে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রীদের পড়াতেন। সেই কোচিংয়ে দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেণীর ছাত্রীরা প্রাইভেট পড়ে। ঈদের ছুটির পর প্রাইভেট শুরুর দিনক্ষণ জানার জন্য গত মঙ্গলবার ওই ছাত্রীকে মোবাইল ফোনে তিনি ডেকে দেন। পরদিন বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ওই ছাত্রী শিক্ষক তসলিমের কোচিং সেন্টারে যায়। শিক্ষক তসলিম ওই ছাত্রীকে পার্শ্ববর্তী ঘরে ডেকে নেন। ঈদের পর প্রথম সাক্ষাৎ হওয়ায় গুরুজন হিসেবে ওই ছাত্রী শিক্ষকের পা ছুয়ে সালাম করার উদ্যোগ নেয়ার সাথে সাথে শিক্ষক তসলিম তাকে জড়িয়ে ধরে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দেন। ওই ছাত্রী নিজ বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং ওই প্রাইভেট সেন্টারে আর পড়তে যাবে না বলে অনীহা প্রকাশ করে। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে গতকাল দুপুরে শতশত ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবক মুন্সিপাড়াস্থ কোচিং সেন্টার ও বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রকাশ করে। পরিস্থিতি অবনতির দিকে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে শিক্ষক তসলিমকে আটক করে নিয়ে যায়। কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের (২০০৩) ১০ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এদিকে দিনাজপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাহিন আকতার জানান, এই ঘটনার জন্য শিক্ষক তসলিমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। অপরদিকে দিনাজপুর জিলা স্কুলের শিক্ষক তসলিমের পরিবারের দাবী তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রছাত্রীদের প্রাইভেট পড়ান সেটা ঠিক আছে। কিন্তু ছাত্রীকে নিয়ে শ্লীলতাহানী ঘটনাটি এটি ষড়যন্ত্র। কিছু মহল ঈশ্বার্নিত হয়ে এই ঘটনা ঘটাতে পারে বলেও দাবী করা হয়।
দিনাজপুর কোতয়ালী থানায় নির্যাতিত ছাত্রীর চাচার দায়েরকৃত মামলা সূত্রে জানা গেছে, দিনাজপুর জিলাস্কুলের সহকারী শিক্ষক তসলিম উদ্দীন মুন্সিপাড়াস্থ মৃত সালাম চৌধুরীর বাড়ি ভাড়া নিয়ে প্রাইভেট কোচিং সেন্টারে দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রীদের পড়াতেন। সেই কোচিংয়ে দিনাজপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম ও দশম শ্রেণীর ছাত্রীরা প্রাইভেট পড়ে। ঈদের ছুটির পর প্রাইভেট শুরুর দিনক্ষণ জানার জন্য গত মঙ্গলবার ওই ছাত্রীকে মোবাইল ফোনে তিনি ডেকে দেন। পরদিন বুধবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ওই ছাত্রী শিক্ষক তসলিমের কোচিং সেন্টারে যায়। শিক্ষক তসলিম ওই ছাত্রীকে পার্শ্ববর্তী ঘরে ডেকে নেন। ঈদের পর প্রথম সাক্ষাৎ হওয়ায় গুরুজন হিসেবে ওই ছাত্রী শিক্ষকের পা ছুয়ে সালাম করার উদ্যোগ নেয়ার সাথে সাথে শিক্ষক তসলিম তাকে জড়িয়ে ধরে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দেন। ওই ছাত্রী নিজ বাড়িতে এসে কান্নাকাটি করতে থাকে এবং ওই প্রাইভেট সেন্টারে আর পড়তে যাবে না বলে অনীহা প্রকাশ করে। বিষয়টি জানাজানি হয়ে গেলে গতকাল দুপুরে শতশত ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবক মুন্সিপাড়াস্থ কোচিং সেন্টার ও বাড়ি ঘেরাও করে বিক্ষোভ প্রকাশ করে। পরিস্থিতি অবনতির দিকে গেলে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে শিক্ষক তসলিমকে আটক করে নিয়ে যায়।
কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী জানান, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের (২০০৩) ১০ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে দিনাজপুর জিলা স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ শাহিন আকতার জানান, এই ঘটনার জন্য শিক্ষক তসলিমকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে।
অপরদিকে দিনাজপুর জিলা স্কুলের শিক্ষক তসলিমের পরিবারের দাবী তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছাত্রছাত্রীদের প্রাইভেট পড়ান সেটা ঠিক আছে। কিন্তু ছাত্রীকে নিয়ে শ্লীলতাহানী ঘটনাটি এটি ষড়যন্ত্র। কিছু মহল ঈশ্বার্নিত হয়ে এই ঘটনা ঘটাতে পারে বলেও দাবী করা হয়।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
দেশের বাজারে স্বর্ণের দামে রেকর্ড
সোনালী ব্যাংকের ম্যানেজার নেজাম উদ্দিন উদ্ধার
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী