আর্কাইভ  মঙ্গলবার ● ১৯ মার্চ ২০২৪ ● ৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   মঙ্গলবার ● ১৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: রংপুরের আলু যাচ্ছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে       গ্রাহকের ৫০ লাখ টাকা নিয়ে উধাও পোস্টমাস্টার!       চার ঘণ্টা পর উত্তরবঙ্গের সাথে ঢাকার ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক       ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন       রংপুরে মিস্টি ও সেমাই কারখানায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানা      

 width=
 

চালক ঘুমে; গাড়ী চালাচ্ছিলো সহকারী

শনিবার, ২৪ জুন ২০১৭, দুপুর ১১:০৮

আহতরা অভিযোগ করেছেন, ঘুমের কারণে চালক তাঁর সহকারীকে দিয়েছিলেন ট্রাকটি চালানোর জন্য। কিন্তু সহকারীও ঘুমিয়ে ঘুমিয়েই ট্রাকটি চালাচ্ছিলেন। আর এ কারণেই দুর্ঘটনা ঘটেছে। বেশির ভাগইই সিমেন্টের বস্তার নিচে চাপা পড়ে মারা গেছেন। রংপুর হাইওয়ে পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) বীরেন চন্দ্র মহাপাত্র বলেন, নিহতদের বেশির ভাগই তৈরি পোশাক শ্রমিক। ঈদে গাজীপুর থেকে ট্রাকে করে লালমনিরহাটের কালীগঞ্জ উপজেলায় বাড়ি ফিরছিলেন তাঁরা। নিহতদের বেশির ভাগের বাড়ি কালীগঞ্জ উপজেলার চন্দ্রপুর ইউনিয়নের বত্রিশ হাজারি গ্রামে। বেশির ভাগই ত্রিশোর্ধ্ব তরুণ-তরুণী। তাঁরা গাজীপুরে তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। দুর্ঘটনার হাত থেকে বেঁচে যাওয়া কহিনূর ইসলামের স্ত্রী (৩৫) ও আরেক নারী (২৮) সকাল সাড়ে ৮টায় জানান, তাঁরা গাজীপুর থেকে সিমেন্ট ভর্তি এই ট্রাকে উঠেছিলেন। চালক রাতভর গাড়ি চালান। তিনি মাঝে মাঝেই ঝিমুচ্ছিলেন। দুর্ঘটনাস্থলের কয়েক কিলোমিটার আগে এসে চালক গাড়ি চালানোর জন্য তাঁর সহকারীকে (হেলপার) দেন। হেলপার প্রথমে ভালোভাবে চালালেও পরে তিনিও ঝিমুনি শুরু করেন। এ কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন বেঁচে যাওয়া দুই নারী। তাঁরা জানান, দুর্ঘটনার সময় তাঁরা ট্রাকের কেবিনে ছিলেন। এ কারণেই বেঁচে গেছেন। এএসপি বীরেন চন্দ্র মহাপাত্রও আহতদের বরাত দিয়ে বলেন, চালকের ঝিমুনির কারণেই এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied