আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

কুড়িগ্রামে পানিবন্দী শতাধিক গ্রামের মানুষ

বৃহস্পতিবার, ৬ জুলাই ২০১৭, রাত ১০:৪৪

পানিবন্দী হয়ে পড়েছে ব্রহ্মপুত্রের অববাহিকার চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ইউনিয়নের বজড়া বিয়ারখাতা, খেরুয়ার চর, খেদাইমারী, ফেসকার চর, নাইয়ের চর, দুইশোবিঘাসহ প্রায় ২০টি গ্রাম, অষ্টমীরচর ইউনিয়নের মুদাফত কালীকাপুর, ডাটিয়ারচর, নটারকান্দি ও দিঘলকান্দিসহ প্রায় ১৫টি গ্রাম, চিলমারী ইউনিয়নের মানুষমারার চর, আমতলার চর, কড়াই বরিশালসহ প্রায় ১০টি গ্রাম ও সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের তিনহাজারীর চর, ভগবতীর চর, খেয়ার আলগার চর, চর যাত্রাপুর, চরপারবতীপুরসহ প্রায় ১২টি গ্রাম প্রায় শতাধিক গ্রামের মানুষ। এছাড়াও নতুন জেগে উঠা চরের ঘর-বাড়িতে গুলো প্লাবিত হয়ে পড়েছে। পানিবন্দী হয়ে পড়েছে এসব গ্রামের প্রায় ৭০ হাজার মানুষ।

এ অবস্থায় গবাদি পশু নিয়ে বিপাকে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষেররা। নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে জেলার নদ-নদী তীরাবর্তী প্রায় ২ শতাধিক চরাঞ্চল প্লাবিত হয়ে পড়বে।

অন্যদিকে রৌমারী উপজেলার সাহেবের আলগা বিজিবি’র বিওপি ক্যাম্প সংলগ্ন ব্রহ্মপুত্র নদের বামতীর রক্ষা প্রকল্পের ৯০ মিটার বাধ ধসে গেছে।

চিলমারী উপজেলার অষ্টমীর ইউনিয়নের ডাটিয়ার চরের শাহাজাহান আলী জানান, বন্যার পানি বাড়িতে ঢুকে পড়েছে। পানি যেভাবে বাড়ছে তাতে মনে হয় বউ বাচ্চা নিয়ে আর বাড়িতে থাকা যাবে না।

চিলমারী উপজেলার নয়ারচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবু হানিফা জানান, ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় আমার ইউনিয়নের প্রায় ২০টি গ্রামের ঘর-বাড়িতে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। নদের পানি এভাবে বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে পুরো ইউনিয়নের মানুষজন পানি বন্দী হয়ে পড়বে।

চিলমারী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান গওছল হক মন্ডল জানান, এবছর প্রথম আমার ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের কিছু বাড়ি বন্যা কবলিত হয়ে পড়েছে। পানি বৃদ্ধি পেতে থাকলে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারন করবে।

স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ শফিকুল ইসলাম জানায়, গত ২৪ ঘন্টায় ব্রহ্মপুত্রের পানি চিলমারী পয়েন্টে ৩৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার ৩২ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া নুন খাওয়া পয়েন্টে ব্রহ্মপুত্রের পানি ৩২ সেন্টিমিটার, ধরলার পানি সেতু পয়েন্টে ১২ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ১ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে বিপদসীমার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied