রোববার দুপুরে পুলিশ পারভীন নামে ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করে। এঘটনায় পারভীনের স্বামী সাইফুল, তার প্রথম স্ত্রী পারভীন, আব্দুল করিম ও রানা মিয়াকে পুলিশ আটক করেছে।
পারভীনের পরিবার ও পুলিশ জানায়, সাঘাটা উপজেলার কচুয়া ইউনিয়নের ওসমানেরপাড়া গ্রামের পারভীনকে পরিবারের লোকজন একই উপজেলার শ্যামপুরের বকুল মিয়ার সাথে বিয়ে দেয়। সেখানে পারভীনের ৬ বছরের এক ছেলে সন্তান আছে। প্রায় দুই বছর আগে সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া গ্রামের সাইফুল পারভীনকে তার স্বামীর বাড়ী থেকে জোরপূর্বক তুলে এনে দ্বিতীয় বিয়ে করে। বিয়ের পর থেকে তারা সংসার ধর্ম পালন করে আসছিল। গত ১ সপ্তাহ ধরে পারভীনের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে পরিবারের সদস্যরা তার মোবাইল ফোন বন্ধ পেয়ে বিভিন্ন জায়গায় খোজ খবর করতে থাকে।
সাঘাটা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে পুলিশ সাঘাটা উপজেলার বসন্তেরপাড়া গ্রামে সাইফুলের প্রথম স্ত্রী পারভীনের খালার বাড়ীর টয়লেট থেকে রোববার দুপুরে পারভীনের লাষ উদ্ধার করে।
