শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০১৩, দুপুর ১১:৪৭
রবিউল এহসান রিপন, এটিই এখন এলাকার মানুষের ভয় ও শঙ্কার একমাত্র কারণ। জানমালের উপর যখন তখন ব্যাপক আঘাত আসার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে এসব লতা-পাতা-গুল্মে টাওয়ারগুলোতে বিদ্যুৎস্ফুলিঙ্গ এলাকার বা মাঠে ময়দানের মানুষের এক জীবন-মরণ অবস্থার দিকে শুধু ঠেলেই দিচ্ছে না বরং মাটি পর্যন্ত বিদ্যুৎতায়ন হয়ে মানুষ ও জীব-জন্তুকে আঘাত হানছে। এ ধরনের আঘাতে বেশকিছু মানুষ মারাত্মকভাবে আহতও হয়েছে। এ ধরনের ২৫টি বিদ্যুতের খুঁটি বিমানবন্দর এলাকায় রয়েছে। এছাড়া ঠাকরগাঁও-পীরগঞ্জ সড়কের শিবগঞ্জ বিমানবন্দর হতে কাপডোব মাদারগঞ্জ, পারপুগি, রামপুরসহ ২০ কিমি জুড়ে বিদ্যুৎ বিভাগের লতা-পাতা-গুল্মে ভরা বৈদ্যুতিক টাওয়ারগুলো। বিদ্যুৎ বিভাগের এ ব্যাপারে যেন কোনো খেয়াল নেই। তারা এগুলো দেখভাল করাও প্রয়োজনবোধ মনে করে না। কারণ বৈদ্যুতিক টাওয়ারসহ নানা সরকারি বরাদ্দ না থাকায় খুঁটিগুলো পরিষ্কার রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন প্রকৌশলী মন্তব্য করেন। এদিকে এলাকবাসী বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার দাবি জানান। তারা উল্লেখ করেন বৃষ্টিবাদলের সময় আকাশের বিদ্যুৎ যেভাবে চমকায় তারচেয়ে মারাত্মক উজ্জল বিদ্যুতের ছটা আঘাত করে কয়েক কি.মি এলাকা জুড়ে। এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, টাওয়ারগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কোনো তহবিল নেই এবং আমাদের কোনো জনবলও নেই। যার জন্য দেখভাল করাও সম্ভব হচ্ছে না।
এটিই এখন এলাকার মানুষের ভয় ও শঙ্কার একমাত্র কারণ। জানমালের উপর যখন তখন ব্যাপক আঘাত আসার আশঙ্কা করা হচ্ছে। বিশেষ করে বৃষ্টির দিনে এসব লতা-পাতা-গুল্মে টাওয়ারগুলোতে বিদ্যুৎস্ফুলিঙ্গ এলাকার বা মাঠে ময়দানের মানুষের এক জীবন-মরণ অবস্থার দিকে শুধু ঠেলেই দিচ্ছে না বরং মাটি পর্যন্ত বিদ্যুৎতায়ন হয়ে মানুষ ও জীব-জন্তুকে আঘাত হানছে। এ ধরনের আঘাতে বেশকিছু মানুষ মারাত্মকভাবে আহতও হয়েছে। এ ধরনের ২৫টি বিদ্যুতের খুঁটি বিমানবন্দর এলাকায় রয়েছে। এছাড়া ঠাকরগাঁও-পীরগঞ্জ সড়কের শিবগঞ্জ বিমানবন্দর হতে কাপডোব মাদারগঞ্জ, পারপুগি, রামপুরসহ ২০ কিমি জুড়ে বিদ্যুৎ বিভাগের লতা-পাতা-গুল্মে ভরা বৈদ্যুতিক টাওয়ারগুলো। বিদ্যুৎ বিভাগের এ ব্যাপারে যেন কোনো খেয়াল নেই। তারা এগুলো দেখভাল করাও প্রয়োজনবোধ মনে করে না। কারণ বৈদ্যুতিক টাওয়ারসহ নানা সরকারি বরাদ্দ না থাকায় খুঁটিগুলো পরিষ্কার রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের একজন প্রকৌশলী মন্তব্য করেন। এদিকে এলাকবাসী বৈদ্যুতিক খুঁটিগুলোর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার দাবি জানান। তারা উল্লেখ করেন বৃষ্টিবাদলের সময় আকাশের বিদ্যুৎ যেভাবে চমকায় তারচেয়ে মারাত্মক উজ্জল বিদ্যুতের ছটা আঘাত করে কয়েক কি.মি এলাকা জুড়ে। এ ব্যাপারে বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী নুরুল ইসলাম জানান, টাওয়ারগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করার কোনো তহবিল নেই এবং আমাদের কোনো জনবলও নেই। যার জন্য দেখভাল করাও সম্ভব হচ্ছে না।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম