আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সড়ক দূর্ঘটনায় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানা গাড়িচালকের মৃত্যু নিয়ে তোলপাড়

রবিবার, ৬ আগস্ট ২০১৭, রাত ০৮:১৩

সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হওয়ার পাঁচদিন পর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়কের (ডিএস) গাড়ি চালক নূরুল আমিনের (৫৮) মৃত্যু মুখে ঢলে পড়েছে। আজ রবিবার সকালে রংপুর জেলার প্রাইম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ নিয়ে রেলকারখানায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে । অভিযোগ উঠেছে রেলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপরে অনুমতি ছাড়াই সৈয়দপুর রেলকারখানার ডিএস-এর সরকারী পাজেরো গাড়িটিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র (এসি) বসানো ও সাজ-সজ্জা করার জন্য চালক নুরুল আমিন ও কারখানার কর্মচারী আজিজুল হককে (৫৫) ঢাকায় পাঠানো হয়। গাড়ির কাজ শেষ করে ২ আগস্ট তারা সৈয়দপুরে ফিরছিলেন। পথে রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বড়দর্গা হাইওয়ে থানার পাশে একটি ট্রাকের সঙ্গে জিপটির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে চালক নূরুল আমিন ও আজিজুল হক (৫৫) গুরুতর আহত হন। তাদের সেখান হতে উদ্ধার করে প্রথমে সৈয়দপুর রেলওয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ায় নূরুল আমিনকে রংপুরে প্রাইম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার সকালে তার মৃত্যু হয়। এদিকে তার মৃত্যু সংবাদে কারখানার শ্রমিক-কর্মচারীরা বিুব্ধ হয়ে উঠে। তাদের কেউ কেউ বলেন, ডিএস হচ্ছেন কারখানার অভিভাবক, তিনি কীভাবে সব বিধি লংঘন করে গাড়িটি ঢাকায় পাঠালেন। এমন কাজ না করলে নূরল আমিনের মৃত্যু হত না। রেলওয়ে সূত্র জানায়, ডিএস যে পাজেরো জিপটি ব্যবহার করেন তা শুধু দাপ্তরিক কাজের জন্য। সন্নিবেশিত এলাকার ২০ কিলোমিটারের মধ্যে এর চলাচল সীমিত। গাড়ির রণাবেণ ও মেরামত কাজের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপরে অনুমতি প্রয়োজন। পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (সিএমই) মিজানুর রহমান বলেন, ডিএস’র গাড়ি সাজ-সজ্জার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল এ তথ্য আমার জানা নেই। তবে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কর্তৃপরে অনুমতি ছাড়া গাড়িটি ঢাকায় পাঠানো হয়েছিল বলে স্বীকার করে রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) মুহাম্মদ কুদরত-ই খুদা সাংবাদিকদের বলেন সড়ক দূর্ঘটনায় আহত গাড়ির চালকের মৃত্যু প্রসঙ্গে বলেন, তার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু বাঁচানো সম্ভব হলো না। আহত অপর শ্রমিক ভাল আছেন বলে জানান তিনি।

মন্তব্য করুন


 

Link copied