আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

বঙ্গবন্ধুর অবদান অস্বীকারকারীরা স্বাধীনতায় বিশ্বাস করে?

বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট ২০১৭, রাত ১১:১৫

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে ইয়াহিয়া খান শুধু বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারই করেননি, ২৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান যে ভাষণ দিয়েছিল তাতে আর কারো কথা বলেননি। তিনি বঙ্গবন্ধুর কথাই বলেছেন। বঙ্গবন্ধুকেই দোষারোপ করেছেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে প্রহসনমূলক বিচার করে ফাঁসির রায় সই পর্যন্ত করেছিলেন। কই ইয়াহিয়াতো খানতো জিয়াউর রহমানকে চাকরিচ্যুত করেননি। বা তার কথা বলেননি। অন্য কারো কথাও বলে যাননি, একজনের কথা বলেছেন, বঙ্গবন্ধুর কথা। তাকেই বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছিলেন।

অনুষ্ঠানে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী ড. বীরেন শিকদার, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি জয়ন্ত সেন দীপু, জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি দেবাশীষ পালিত, মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি ডিএন চট্টোপাধ্যায়, জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি রমেশ ঘোষ ও জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট চন্দন তালুকদারও বক্তব্য রাখেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সব সময় একটা জিনিষ আমরা বিশ্বাস করি এবং বলি- যে আমাদের দেশে যারা যার ধর্ম সে শান্তিতে পালন করবে। একমাত্র যখন আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকে তখনই দেশে আমরা সে রকম পরিবেশ রাখতে সমর্থ হই। সকলেই সকলের উৎসবে সমানভাবে শরীক হয়। এটাই আমাদের দেশের কালচার এবং নিয়ম।

তিনি বলেন, সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্ম পালন করবে এবং যে শ্লোগানটা আমরা দিয়েছি উৎসব যার যার ধর্ম সবার সেভাবেই আমরা পালন করে যাচ্ছি এবং আশাকরি সেটাই আমরা পালন করে যাব।

২০০১ সালে নির্বাচন পরবর্তী এবং ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর অত্যাচারের প্রসঙ্গ উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সংখ্যালঘু শব্দটির পক্ষপাতি না। বাংলাদেশের নাগরিক হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীস্টান এবং মুসলমান যারাই হোক-সবাই সমান অধিকার নিয়ে বাস করবে। এখানে সংখ্যালঘু বা সংখ্যাগুরুর কোনো প্রশ্নই ওঠেনা। সকলের সমান অধিকার রয়েছে এবং থাকবে- এটাই আমরা বিশ্বাস করি। আমাদের ধর্ম ইসলামে সকল ধর্মের কথাই বলা আছে। আওয়ামী লীগ সব সময়ই আপনাদের পাশে রয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুর্গাপূজার সময় যেন সঠিব নিরাপত্তার ব্যবস্থা হয় ইতোমধ্যেই সে ধরনের নির্দেশ আমাদের দেয়া আছে।

তিনি বলেন, পূজার সময়ে মুসলমানরাও সহায়তা করে ও পাহারা দেয়। আবার বাংলাদেশে এরকমও দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়েছে যে, ঈদের জামাতে যেন কোনো রকম জঙ্গি হামলা না হয় সেজন্য হিন্দু ভলান্টিয়ার ভাইয়েরা পাহারা দেয়। এরকম চমৎকার পরিবেশ বোধ হয় পৃথিবীর খুব কম দেশেই পাওয়া যাবে।

এরআগে জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদ, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ এবং মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ নেতৃবৃন্দ প্রধানমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

মন্তব্য করুন


 

Link copied