শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, নোহালী ইউনিয়নের চর নোহালী গ্রাম সম্পর্ণ নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। বাঘা মোকলেছ, শহিদুল, আকতারুল, ওহাব, কাল্টু, মুন্সি, এজারুল, ওয়ারেছ, বাটুল, দুখু, শুখু, মোসলেম, মিনার, জলিল, আলম, টুটুল, ফরিজন, জাহানারা, নুরজাহানসহ ৩শ ৫০ পরিবার, কোলকোন্দ ইউনিয়নের সাউদপাড়া গ্রামের আছাদুল হক আনছারী, আলেফ উদ্দিন, রাশেদা বেওয়া, রুহুল ইসলাম, রেয়াজুল ইসলাম, আবু ছায়েদ, আবু তালেব ও আতিয়ারসহ ১০টি পরিবার, লক্ষ্মিটারী ইউনিয়নের চল্লিশসার গ্রামের ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর, তবারক, আনিছুর, রফিকুল, নুর ইসলাম, মশিয়ার, নবীর, এনতাদ, ছালাম, কান্দুরা মুন্সিসহ ১শ ১৭ পরিবার, মর্ণেয়া আলেমার বাজার গ্রামের বাবুল, তাজাম্মল, আজহারুল, জাহানারা, বাবর আলী, নয়া মিয়াসহ ২০ জনের ঘরবাড়ী ও আশেকুলসহ ৪০টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
নোহালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ টিটুল জানান, সম্প্রতি বন্যায় ১ দিনের ব্যবধানে নোহালী ইউনিয়নের চর নোহালী এলাকার ৩শ ৫০ পরিবারের ঘরবাড়ী নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। লক্ষ্মিটারী ইউনিয়নের ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর আলম জানান, বন্যায় চল্লিশসাল গ্রামের ১শ ১৭ জনের ঘরবাড়ি নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। এদিকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোকে সরকারি ত্রাণ সহায়তা দেওয়া হলেও তা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। উপজেলা নির্বাহী অফিসার আমিনুল ইসলাম ও উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা বাবুল চন্দ্র রায় নদী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন।