আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

কুড়িগ্রামে ভুটানিজ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল আলোর মুখ দেখতে বসেছে

 width=
 
শিরোনাম: রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর       কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি      

 width=
 

দিনাজপুরে ১০ দিন পর অপহৃতা শিশু কন্যাসহ মা আদুরী উদ্ধার

রবিবার, ২৭ আগস্ট ২০১৭, বিকাল ০৫:১৫

দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার সোনাপুকুর পশ্চিমপাড়ার আইয়ুব আলীর মেয়ে আদুরী খাতুন। গত ১৫ আগষ্ট রাতে পিত্রালয় থেকে দেড় মাস বয়সী শিশু কন্যা সহ অপহরণ হয়। পরদিন আদুরীর বড় ভাই হামিদুল ইসলাম এ ঘটনায় পার্বতীপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেন।

আদুরী সংবাদকর্মীদের জানায়, তাদের গ্রামের মোতালেব হোসেন, নাজির হোসেন, একরামুল হোসেনসহ আরো কয়েকজন তাকে অপহরণ করে সৈয়দপুর শহরের মিস্ত্রিপাড়ায় অপহরণকারী আমিনুল হকের সহযোগিতায় তার বোনের বাসায় আটকে রাখে। এ সময় অপহরণকারীরা অনেকগুলো কাগজে আমার স্বাক্ষর নেয়। স্বাক্ষর দিতে অস্বীকার করলে তারা আমার ওপর অমানবিক শারিরীক নির্যাতন চালায়। এক প্রশ্নের জবাবে আদুরী জানায়, তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে অপহরণকারী মোতালেব একাধিকবার ধর্ষণ করে।

আদুরীর বাবা আইয়ুব আলী জানান, অপহরণকারীদের সাথে আমার জমি সংক্রান্ত একটি দ্বন্দ্ব রয়েছে। তারা আমার মেয়েকে অপহরণ করে ঘটনাটি ভিন্নভাবে প্রবাহিত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল। তিনি জানান, আমার মেয়ে জীবনবাজি রেখে অহরণকারীদের হাত থেকে পালিয়ে এসেছে। আমরা বিষয়টি থানায় অবহিত করে গ্রামবাসীসহ আদুরীকে থানায় নিয়ে যাই। থানা কর্তৃপক্ষ অপহৃতার জবানবন্দি শুনে তাকে পার্বতীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার পরামর্শ দিলে অসুস্থ্য আদুরীকে ভর্তি করা হয়।

এ ব্যাপারে পার্বতীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোস্তাক আহমেদের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে সংযোগ না হওয়ায় কথা হয় ওই থানার সেকেন্ড অফিসার এম. আর সাঈদের সাথে। তিনি জানান, অপহরণের পর থেকে পুলিশ অপহৃতা মা ও শিশুকে উদ্ধারে চেষ্টা চালিয়ে ছিলো। আদুরীর বক্তব্য নোট করা হয়েছে এবং চিকিŤসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করার কথা বলা হয়েছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পুলিশ অপহরণের বিষয়টি গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied