তিনি জানান, রংপুরের তারাগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা তানজিলাকে গত ১২ সেপ্টেম্বর রংপুরের একটি আদালত সেফহোমে পাঠায়। আর সুমির বাড়ি নীলফামারীর ডোমার এলাকায়। তাকে গত ২৯ আগস্ট নীলফামারীর একটি আদালতের বায়ার সেফহোমে পাঠানোর নির্দেশে দিয়েছিলেন।
লাইজু আক্তার বলেন, গত শনিবার রাত ৯টার থেকে ১০টা পর্যন্ত বিদ্যুৎ ছিল না। এ সময়ের মধ্যে তারা দুইজন বাথরুমের পেছনের ভেন্টিলেটরের গ্রিল ভেঙ্গে পালিয়ে গেছে। রাত ১০টার পর থেকে অনেক খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে শাহ মখদুম থানায় সাধারণ ডায়রি করা হয়েছে।
উপ-তত্ত্বাবধায়ক আরো জানান, শনিবার সন্ধ্যায় মুঠোফোনে তাদের মায়ের সঙ্গে কথা বলানো হয় ওই দুই কিশোরীকে। তাদের নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করতে তাদের মাকে বলা হয়েছিল।
শাহ মখদুম থানার ওসি জিল্লুর রহমান বলেন, দুই কিশোরী পালিয়ে গেছে বলে অভিযোগ করে শনিবার রাতে সেফহোমের উপ-তত্ত্বাবধায়ক লাইজু আক্তার থানায় জিডি করেছেন। বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করছে এবং ওই দুই কিশোরীকে উদ্ধারে তৎপরতা চালাচ্ছে। ইতোমধ্যেই রংপুর ও নীলফামারীসহ বিভিন্ন থানায় জানানো হয়েছে।