আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সানী ও নাসরিনের মধ্যে আপোষ

মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, রাত ১২:১৪

সোমবার এই মর্মে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. কামরুল হোসেন মোল্লার আদালতে নারী নির্যাতন আইনের মামলায় একটি আপোষনামা দাখিল হয়। যা বিচারকের সামনেই উভয়পক্ষ স্বাক্ষর করে আদালতে দাখিল করেন। এরপর বিচারক মামলাটিতে আরাফাত সানীর করা জামিন স্থায়ীর আবেদন মঞ্জুর করেন।

শুনানিকালে বিচারক আরাফাত সানীর উদ্দেশ্যে বলেন, আপনার অরেকটা স্ত্রী আছে। আশা করি দুই স্ত্রীকে নিয়ে একসঙ্গে সংসার করবেন। কারো (স্ত্রীদ্বয়) প্রতি অন্যায় করবেন না। আরাফাত সানীও এ ব্যাপারে প্রতিশ্রতি প্রদান করেন।

আপোষনামায় বলা হয়, ‘আমরা ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর ৪ লাখ টাকা দেনমোহর ধার্যে বিবাহবন্ধনে আবন্ধ হই। যা এখন বেড়ে ১০ লাখ টাকা হবে এবং অদ্য সোমবার পুনরায় বিবাহ রেজিস্ট্রি করে নিব। এছাড়া আমাদের মধ্যে ভুলবোঝাবুঝিতে সৃষ্ট মামলা প্রত্যাহার করে নিব এবং এখন থেকে এক সঙ্গে সুখে-শান্তিতে দাম্পত্য জীবন অতিবাহিত করবো।’

উল্লেখ্য, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে সানির বিরুদ্ধে গত ৫ জানুয়ারি মোহাম্মাদপুর প্রথম মামলা করেন নাসরিন সুলতানা। ওই মামলায় সে নিজেকে সানীর স্ত্রী দাবি করে অভিযোগ করেন যে, ২০১৪ সালের ৪ ডিসেম্বর তারা বিয়ে করেন। কিন্তু বিয়ের তিন বছরেও সানী তাকে তুলে নিয়ে নেননি। গত বছর ১২ জুন রাতে ১টা ৩৫ মিনিটে সানী-নাসরিনের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের কিছু নাসরিন সুলতানা নামের একটি ফেসবুক ফেইক আইডি থেকে নাসরিনের আসল ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠানো হয়। ওই ফেইক আইডিটি আরাফাত সানির ব্যক্তিগত মোবাইলফোন নম্বর ব্যবহার করে খোলা হয়েছিল এবং ওই ছবিগুলো শুধু সানির কাছেই ছিল।’

ওই মামলায় গত ২২ জানুয়ারী সানী গ্রেপ্তার হলে ওই দিন তার ১ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়। মামলাটিতে প্রায় ১ মাস ১৮ দিন কারাভোগের পর গত ৯ মার্চ সানীর জামিন মঞ্জুর করে আদালত। পরবর্তীতে বাদিনী নাসনির সুলতানা এ ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে যৌতুক আইনে একটি এবং নারী নির্যাতন আইনে অরেকটি মামলা করেন। ওই মামলাগুলোর একটিতে সানীর সঙ্গে তার মাকেও আসামি করা হয়।

মন্তব্য করুন


 

Link copied