আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রোহিঙ্গাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলবেন সুচি

মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭, দুপুর ১১:৪১

তিনি জানান, বাংলাদেশে পালিয়ে আসা মুসলিমদের সঙ্গে তিনি সরাসরি কথা বলতে আগ্রহী। তিনি বলেন, রাখাইনে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে কেন্দ্রীয় সরকার গঠন করা হবে।
মঙ্গলবার জাতির উদ্দেশে ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতির উদ্দেশে ভাষণে সু চি বলেন,  রাখাইন সংকটের টেকসই সমাধানে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সতর্কবার্তার বিষয়ে মিয়ানমার সরকার ভীত নয়।
দেশটির ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসির (এনএলডি) নেত্রী বলেন, ‘আমরা শান্তি চাই, ঐক্য চাই। যুদ্ধ চাই না।’
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে পরিস্থিতি দেখার জন্য রাখাইন পরিদর্শনে যাওয়ার আহ্বান জানান সু চি। এ ব্যাপারে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাসও দিয়েছেন তিনি। একই সঙ্গে সুচি জানান, আনান কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নে তাঁর সরকার কাজ করবে।
সু চি বলেন, ‘আমরা শান্তির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা সব মানুষের দুর্ভোগ গভীরভাবে অনুভব করি। রাখাইনে শান্তি, স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। রাখাইনে বাস্তুচ্যুতদের সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।’ তিনি বলেন, মাত্র ১৮ মাসে সব ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সম্ভব নয়।
উল্লেখ্য, গত মাসে রাখাইনে সেনা, অন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও তাদের দোসরদের সহিংসতা শুরুর পর থেকে চার লাখ ১০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা প্রাণভয়ে পালিয়ে প্রতিবেশী বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
জাতিসংঘ ইতিমধ্যে রোহিঙ্গাদের ওপর চলমান এই নিপীড়নকে ‘জাতিগত নির্মূলকরণ’ তথা ‘এথনিক ক্লিনজিং’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। আর এত কিছুর পরও সহিসংতার কোনো নিন্দা না জানানোয় শান্তিতে নোবেলজয়ী সু চির তীব্র সমালোচনা করেছে বিভিন্ন মহল।
মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা অনেকে জানিয়েছেন, তাঁদের চোখের সামনে স্বজন কিংবা পরিচিতদের নির্বিচারে হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে মিয়ানমারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তারা জ্বালিয়ে দিয়েছে অনেকের ঘরবাড়ি।

মন্তব্য করুন


 

Link copied