এর মধ্যে সাঘাটায় ৬০টি, সাদুল্যাপুরে ১শ’, ফুলছড়িতে ১৫, গোবিন্দগঞ্জে ১১৭টি, সুন্দরগঞ্জে ১২৯, পলাশবাড়িতে ৬৪ ও সদর উপজেলায় ৯১টি। সকল পুজা মন্ডপ ও মন্দিরে পুজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে ১৪ থেকে ১৬ সদস্যের একটি তৎপর প্রস্তুতি কমিটি সার্বিক ব্যবস্থাপনায় পরিচিতি পর্ব কর্মরত থাকবে।
এছাড়া প্রয়োজন অনুসারে ৪ জন থেকে ২ জন করে পুলিশ এবং ৮ জন থেকে ৪ জন পর্যন্ত পুরুষ ও মহিলা আনসার পুজা মন্ডপ ও মন্দিরগুলোতে সার্বক্ষনিক আইন শৃংখলা রক্ষায় দায়িত্ব পালন করবে।
তদুপরি নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেটের নেতৃত্বে র্যাব এবং পুলিশের আলাদা ভ্রাম্যমান টিম টহল অব্যাহত রাখবে বলে জেলা প্রশাসন ও পুলিশ সুত্রে জানা গেছে।