মঙ্গলবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৩, সকাল ০৯:৪৫
জানা গেছে, লালমনিরহাট বুড়িমারী আঞ্চলিক মহাসড়কের আদিতমারী উপজেলার স্বর্নমতি সতী নদীর উপর নির্মিত স্বর্নামতি ব্রীজটি অনেক পুরাতন একটি ব্রীজ। দীর্ঘ দিন ধরে সড়ক ও জনপদ বিভাগ জোড়াতালি দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রেখেছে। পাটগ্রাম, হাতিবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী এ ৪টি উপজেলার মানুষের জেলা সদর তথা রাজধানী ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের এক মাত্র পথ এ ব্রীজ। যার নির্মান আয়ু অতিক্রম করে দীর্ঘ দিন ধরে দূর্ঘটনার আশংকা নিয়ে এ ব্রীজ দিয়ে যান চলাচল করছে। এমন কি ভারত ও নেপালের নাগরিক কিংবা ওই সকল দেশের পন্য বুড়িমারী স্থলবন্দর হয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে যাতায়তের এক মাত্র পথ এ ব্রীজ। এ জনবহুল সড়কে ভগ্ন ব্রীজটি ভেঙ্গে নতুন ব্রীজ নির্মাণের দাবী জেলাবাসীর দীর্ঘ দিনের একটি জাতীয় দাবী। দেশের পট পরিবর্তন হলেও এ জনগোষ্ঠীর এই ছোট্ট দাবী টুকু পুরন হয় নি। অবশেষে সরকার ব্রীজটি নির্মানের জন্য বরাদ্ধ দিলে গতকাল সোমবার ব্রীজটির নির্মানের নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে। এসময় ব্রীজের পশ্চিম পাড়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ব্রীজটির রুপকার স্থানীয় সাংসদ মজিবর রহমান ব্রীজটি নির্মানের ইতিহাস তুলে ধরেন। তাতে তিনি বলেন, ব্রীজটি নির্মাণের জন্য তিনিও মহান সংসদের একাধিক বার দাবী তুলে ধরেন। অবশেষে সরকার ৯৩ মিটার দীর্ঘ ৩ স্পেন বিশিষ্ট এ ব্রীজটি নির্মানের জন্য ১৭ কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে দরপত্রের মাধ্যমে নির্মান কাজ শুরু করা হবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সড়ক ও জনপদ বিভাগের রংপুর জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আরিফুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী সাদেকুল ইসলাম, আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজাউল আলম সরকার, লালমনিরহাট সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী খাইরুল ইসলাম ও নির্বাহী প্রকৌশলী সুরুজ মিয়া।
জানা গেছে, লালমনিরহাট বুড়িমারী আঞ্চলিক মহাসড়কের আদিতমারী উপজেলার স্বর্নমতি সতী নদীর উপর নির্মিত স্বর্নামতি ব্রীজটি অনেক পুরাতন একটি ব্রীজ। দীর্ঘ দিন ধরে সড়ক ও জনপদ বিভাগ জোড়াতালি দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রেখেছে। পাটগ্রাম, হাতিবান্ধা, কালীগঞ্জ, আদিতমারী এ ৪টি উপজেলার মানুষের জেলা সদর তথা রাজধানী ঢাকার সাথে সড়ক পথে যোগাযোগের এক মাত্র পথ এ ব্রীজ। যার নির্মান আয়ু অতিক্রম করে দীর্ঘ দিন ধরে দূর্ঘটনার আশংকা নিয়ে এ ব্রীজ দিয়ে যান চলাচল করছে। এমন কি ভারত ও নেপালের নাগরিক কিংবা ওই সকল দেশের পন্য বুড়িমারী স্থলবন্দর হয়ে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে যাতায়তের এক মাত্র পথ এ ব্রীজ। এ জনবহুল সড়কে ভগ্ন ব্রীজটি ভেঙ্গে নতুন ব্রীজ নির্মাণের দাবী জেলাবাসীর দীর্ঘ দিনের একটি জাতীয় দাবী। দেশের পট পরিবর্তন হলেও এ জনগোষ্ঠীর এই ছোট্ট দাবী টুকু পুরন হয় নি। অবশেষে সরকার ব্রীজটি নির্মানের জন্য বরাদ্ধ দিলে গতকাল সোমবার ব্রীজটির নির্মানের নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে। এসময় ব্রীজের পশ্চিম পাড়ে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। ব্রীজটির রুপকার স্থানীয় সাংসদ মজিবর রহমান ব্রীজটি নির্মানের ইতিহাস তুলে ধরেন।
তাতে তিনি বলেন, ব্রীজটি নির্মাণের জন্য তিনিও মহান সংসদের একাধিক বার দাবী তুলে ধরেন। অবশেষে সরকার ৯৩ মিটার দীর্ঘ ৩ স্পেন বিশিষ্ট এ ব্রীজটি নির্মানের জন্য ১৭ কোটি টাকা বরাদ্ধ দিয়েছে। আগামী এক মাসের মধ্যে দরপত্রের মাধ্যমে নির্মান কাজ শুরু করা হবে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, সড়ক ও জনপদ বিভাগের রংপুর জোনের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আরিফুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী সাদেকুল ইসলাম, আদিতমারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার রেজাউল আলম সরকার, লালমনিরহাট সড়ক ও জনপদ বিভাগের উপ বিভাগীয় প্রকৌশলী খাইরুল ইসলাম ও নির্বাহী প্রকৌশলী সুরুজ মিয়া।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
সোনার দামে সব রেকর্ড ভাঙল
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল বিশ্বে একটি উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত- প্রধানমন্ত্রী
২১ বছর নানান ধরনের খেলা চলেছে : প্রধানমন্ত্রী
দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১৫ লাখ ৯০ হাজার