নির্যাতিত ওই ছাত্রীটির জানান, রেজাউল আমাকে বিয়ে করতে চেয়ে দু বছর ধরে প্রেমের সম্পর্ক করে।
নির্যাতিত ওই ছাত্রীর বাবা আব্দুল কাদেরের সাথে কথা বললে তিনি জানান, ঐ লম্পট রেজাউল ( ২০ আগস্ট ’১৩) রাতের আঁধারে আমার মেয়ের ঘরে ঢুকে পড়ে এবং আমার হাতে আটকা পরে। পরবর্তিতে আমি মেয়ের সম্মানের কথা বিবেচনা করে তার বাবা ফজলার রহমানের নিকট হস্তান্তর করি। এবং তিনি আমাকে বলেন যে কাউকে বলার দরকার নাই আমাদের সমস্যা আমরা নিজেরাই সমাধান করবো। এক পর্যায়ে তিনি আমাকে কথা দেন যে আমার মেয়ের সাথে তার ছেলের ধুমধাম করে বিয়ে দেবে।
অসহায় পরিবারটিকে ন্যায় বিচারের আশা দিয়ে কাল-ক্ষেপন করে নির্যাতনকারী মাতব্বর শ্রেণির ঐ পরিবারটি এখন প্রতারণার আশ্রয় নিয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন সংশ্লিষ্ট ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মতিয়ার রহমান। একই অভিযোগ করেছেন ঐ এলাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম। নির্যাতনকারী ঐ পরিবারটির সদস্য ছাড়া ঐ এলাকার এমন কাউকেই পাওয়া যায়নি যারা নির্যাতিত পরিবারটির পক্ষে ন্যায় বিচার চান নি।
এ ব্যাপারে রেজাউলের বাবার কাছে জানতে চাইলে তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না বলে বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। ঘটনার পর থেকে রেজাউল গা ঢাকা দিয়েছে । তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি।