আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

দুই বন্ধুর একসঙ্গে আত্মহত্যা

রবিবার, ১৫ অক্টোবর ২০১৭, রাত ০৮:৫৮

রোববার দুপুরে উপজেলার চৌগ্রাম ইউনিয়নের হুলহুলিয়া গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ইমন হোসেন উপজেলার তাজপুর ইউনিয়নের হরিপুর গ্রামের আমিন হোসেনের ছেলে ও নিশাত প্রামানিক হুলহুলিয়া গ্রামের মৃত বকুল প্রামানিকের ছেলে। দুজনই হুলহুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেণিতে পড়ত।

খবর পেয়ে পুলিশ ইমনের মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালে প্রেরণ করে। অপরদিকে নিশাতের মৃতদেহ বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে হাসপাতালে রয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত আত্মহত্যার কোনো কারণ জানাতে পারেনি পুলিশ বা নিহতের স্বজনরা। এই ঘটনার পর এলাকাবসীর মনে নানা রকমের প্রশ্নের সৃষ্টি হয়েছে।

হুলহুলিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের একাধীক শিক্ষার্থী জানান, ইমন ও নিশাত দুজনই প্রতিদিনের মতো আজও স্কুলে এসেছিল। অনেক সময় তারা স্কুলেই আড্ডা দেয়। এসময় তারা সহপাঠীদের বলে আজকেই তাদের শেষ স্কুলে উপস্থিত হওয়া। তারা দুজনে আর কোনো দিন স্কুলে আসবেনা। এ সময় তারা আরও বলে তারা দুজন আজকে একসাথে আত্মহত্যা করবে। এসব কথা বলে তারা স্কুল থেকে বের হয়ে চলে যায় । সহপাঠীরা এসব কথার কোনো গুরুত্ব না দিয়ে যে যার মতো ক্লাশে চলে যায়।

এর প্রায় এক ঘন্টা পর স্থানীয়রা হুলহুলিয়া প্রামানিক পাড়া এলাকার একটি পুকুর পাড়ে তাদের পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার চেচামেচি করে লোকজনদের ডাক দেয়। পরে স্থানীয়রা জড়ো হয়ে তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক ইমনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং নিশাতকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বগুড়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। পরে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিশাতেরও মৃত্যু হয়।

নিহতদের স্বজনরা তাদের আত্মহত্যার বিষয়টি মেনে নিতে পাছেন না। তারা ঘটনাটি তদন্ত করে সঠিক তথ্য উদঘাটনের জন্য পুলিশ প্রশাসনের প্রতি দাবী জানান। এ বিষয়ে সিংড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুল ইসলাম জানান, ইমনের মৃতদেহটির সুরতহালের পর ময়নাতদন্তের জন্য নাটোর সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। নিশাতের মৃতদেহটি বগুড়ায় রয়েছে। তবে দুই বন্ধুর একসাথে কীটনাশক গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যার প্রকৃত কারণ এখনও জানা যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied