নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট (ভূমি) ও ভ্রাম্যমান আদালতের বিচারক আনিসুর রহমান এই দণ্ড দেন। রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত এ অভিযান চালানো হয়।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, গোষাইবাড়ি গ্রামের মোতালেবের ছেলে রোশনাই (৩০), মিটুয়ানী গ্রামের আজিজের ছেলে বাহারুল (৪২), আটাপাড়া গ্রামের বাবুল মিয়ার ছেলে আলামিন (১৮), খাষকাউলিয়া গ্রামের কাদেরের ছেলে আবু বক্কার (৬৫), বেল্লাল মন্ডলের ছেলে রহিজ উদ্দিন (২৫), মানিকগঞ্জের দৌলতপুরের চরকাটারী গ্রামের আওয়াল মোল্লার ছেলে আনোয়ার (৪৪), বাবর আলীর মোল্লার ছেলে সাইদুল (২৯), আমদ আলীর ছেলে মানু মিয়া (৩০), জয়েদ আলীর ছেলে বক্কর (২২), বাছামারা গ্রামের শাজাহান আলীর ছেলে করিম (১৮), চরকাটারী গ্রামের রহমালির পুত্র বাবুল (৪৫), পাবনার বেড়ার মহনগঞ্জ গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে বাবুল (৩৫), ওয়াজ মন্ডলের ছেলে ফজলাল (৩০), শাহজাদপুরের টারুটিয়া গ্রামের ফজর আলীর ছেলে রহম আলী (৬৫), বানতিয়ার গ্রামের মোকদম বেপারীর ছেলে নুরুজ্জামান (১৮), ইউছুফ আলীর ছেলে বাবু (১৮), ছোট চান তারা গ্রামের কুরান শেখের ছেলে বকুল (২৭)
চৌহালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদেকুর রহমান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ভ্রাম্যমান আদালত যমুনা নদীর উমারপুর, খাষকাউলিয়া, খাষপুখুরিয়া, ঘোরজান. বাঘুটিয়া ইউনিয়ন জুড়ে যমুনায় অভিযান চালিয়ে ১৭জন জেলেকে আটক করে। জব্দ করা হয় ২৪ হাজার মিটার জাল। পরে আটককৃত জেলেদের প্রত্যেককে ৭ দিন করে কারাদণ্ড এবং জালগুলো পুড়িয়ে ফেলা হয়।
এসময় চৌহালী থানার ওসি আকরাম হোসেন, উপজেলা মৎস্য অধিদপ্তরের ক্ষেত্র সহকারী শফিকুল ইসলাম, কর্মকর্তা আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন।
উদ্ধার করা ৪ মন ইলিশ মাছ বিভিন্ন মাদ্রাসা ও এতিমখানায় বিতারণ করা হয়।