আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আগামীকাল উদ্ধোধন॥উৎপাদনে ফিরছে দারোয়ানী টেক্সটাইল মিলস

রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০১৭, বিকাল ০৬:১০

নীলফামারীর দারোয়ানী টেক্সটাইল মিলস ফের সূঁতা উৎপাদনে ফিরছে। আগামীকাল সোমবার (২৭ নবেম্বর) বিকালে আনুষ্ঠনিকভাবে সূঁতা উৎপাদন শুরু করবে। যার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধোধন করার কথা রয়েছে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপির। এ ছাড়া উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের চেয়ারম্যান বীরপ্রতীক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আহমেদ জাকারিয়া। দারোয়ানী টেক্সটাইল মিলসটি পুনরায় সুঁতা উৎপাদনে যাচ্ছে খবরে শুধু রংপুর বিভাগের তাঁতীরা নয়, দেশের বিভিন্ন স্থানের তাঁতীরা সন্তোষ প্রকাশ করেছে। কারন এই মিলের উৎপাদিত সূতো অনেক মানসম্মত। সংশ্লিষ্ট সুত্র মতে দারোয়ানী টেক্সটাইল মিলটি পুনরায় চালু হচ্ছে খবরে এলাকায় সাজসাজ রব পড়েছে। আগামীকাল সোমবার (২৭ নবেম্বর) দুপুরে মিলে এসে পৌছবেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের চেয়ারম্যান বীরপ্রতীক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুব আহমেদ জাকারিয়া। মিলে এসে তিনি প্রধমে কর্মকর্তা/কর্মচারী ও সার্ভিসচার্জের মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এরপর বিকাল সাড়ে ৩টায় সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর এমপি প্রধান অতিথি হিসাবে সূঁতা উৎপাদনে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্ধোধন করবেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের অধিনে ১৯৮০ সালে ২৫ এপ্রিল দারোয়ানী টেক্সটাইল মিলটি উদ্ধোধন করা হয়েছি। সেই সময় ১১ কোটি ৯০ লাখ ২৮ হাজার টাকা ব্যয়ে ২৫ হাজার ৫৬টি জার্মানী টাকু মেশিন স্থাপন করে মান সম্মত সূঁতা উৎপাদন করা হতো। এই মিলের সুঁতা পেতে দেশের বিভিন্ন স্থানের তাতী ও ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ লাইন ধরে অবস্থান করতো। সেই সময় মিলে ৭০৪ জন শ্রমিক, ৯৭ জন কর্মচারী ও ২৫ জন কর্মকর্তা দায়িত্বে ছিল। মিলটি সুঁতা বিক্রিতে ছিল অত্যান্ত লাভজন প্রতিষ্ঠান। কিন্তু বিএনপি সরকারের সময় ১৯৯৫ সালে লোকসান দেখিয়ে এটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল।

মন্তব্য করুন


 

Link copied