আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

আজ কুড়িগ্রাম হানাদারমুক্ত দিবস

বুধবার, ৬ ডিসেম্বর ২০১৭, দুপুর ১১:১৯

মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ৬ ও ১১ নম্বর সেক্টরের অধীনে ছিল গোটা কুড়িগ্রাম অঞ্চল। শুধুমাত্র ব্রহ্মপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন রৌমারী ছিল মুক্তাঞ্চল। এখানেই ছিল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষন ক্যাম্প। ৬ নং সেক্টরের কোম্পানি কমান্ডার আব্দুল হাই এর নেতৃত্বে একে একে পতন হতে থাকে পাক সেনাদের শক্ত ঘাঁটিগুলো। মুক্ত হয় ভুরুঙ্গামারী, নাগেশ্বরী, চিলমারী, উলিপুরসহ বিভিন্ন এলাকা। এরপর পাক সেনারা শক্ত ঘাঁটি গড়ে তোলে কুড়িগ্রাম শহরে। হাই বাহিনী কুড়িগ্রাম শহরকে মুক্ত করতে ৫ডিসেম্বর পাক সেনাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলে। মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমনের পাশাপাশি মিত্র বাহিনীর বিমান হামলায় বেসামাল হয়ে পালিয়ে যায় পাক সেনারা। মুক্ত হয় কুড়িগ্রাম। মুক্তিযোদ্ধাদের স্বাগত জানাতে হাজারো মুক্তিকামী মানুষ সেদিন মিলিত হয় বিজয় মিছিলে। জোড়ালো আক্রমনে পাক হানাদার বাহিনীকে পিছু হটাতে পারার আনন্দ ও মুক্তিকামী মানুষের বিজয় উল্ল্যাসের সে দিনটির কথা মনে পড়লে আবেগ তাড়িত হয়ে পড়েন মুক্তিযোদ্ধারা।

মুক্তিযোদ্ধা বীর প্রতীক আব্দুল হাই সরকার এর বীরত্বপুর্ন সাহসিকতায় তার নেতৃত্বে গঠিত হয় হাই বাহিনী। রনাঙ্গনে একাধিক সম্মুখ যুদ্ধে অংশ নিয়ে একে একে দখল করে নেয় পাক সেনার শক্ত ঘাটিগুলো।

৬ নং সাব সেক্টরের কোম্পানী কমান্ডার আব্দুল হাই বীর প্রতীক জানান, ৫ ডিসেম্বর থেকে কুড়িগ্রাম মুক্ত করতে পাক হানাদার বাহিনীকে চারিদিক থেকে ঘিরে ফেলি। মুক্তিযোদ্ধাদের সারাসি আক্রমনে হানাদার বাহিনী পিছু হটতে থাকে। পরে মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে প্রথমে শহরের ওভারহেট পানির ট্যাংকে প্রথম পতাকা উত্তোলন করি।

এদিকে কুড়িগ্রাম মুক্ত দিবস পালন করতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দলগুলো নানা কর্মসূচী গ্রহন করেছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied