২০১৪ সালে মাশরাফির হাতে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়, আর মুশফিক শুধু থাকেন টেস্ট অধিনায়ক। গত ৪ এপ্রিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে প্রথম টি-টোয়েন্টি শুরু হওয়ার ঠিক আগে ২০ ওভারের ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দেন মাশরাফি। তখনই টি-টোয়েন্টির পরবর্তী অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের নাম উঠে আসে আলোচনায়। এবার টেস্টেও পেলেন নেতৃত্ব।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের মহাতারকা সাকিব ২০০৯ সালে প্রথম নেতৃত্ব পেয়েছিলেন জাতীয় দলের। সে বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে অধিনায়ক মাশরাফি মুর্তজা ইনজুরিতে পড়লে তার কাঁধে পড়ে নেতৃত্বভার। ২০১১ বিশ্বকাপে তার অধিনায়কত্বেই খেলেছিল টাইগাররা। ওই বছরই জিম্বাবুয়ে সফরে দলীয় ব্যর্থতা আর শৃঙ্খলা ভঙ্গের জের ধরে অধিনায়কত্ব হারান সাকিব। এরপর কয়েক বছর আর বাংলাদেশ দলের নেতৃত্বে দেখা যায়নি তাকে। তবে এ বছর আবার শুরু হলো বাংলাদেশের ক্রিকেটের সাকিব-যুগ।