মওদুদ আহমদ বলেন, এ মামলায় খালেদা জিয়াকে সাজা দেয়া যাবে না। ঘষামাঝা করে মিথ্যা ডকুমেন্ট তৈরি করে এ মামলা তৈরি করা হয়েছে। তারা (তদন্তকর্মকর্তা) মামলার মূল নথি না পাওয়ায় সিজন করে কাগজপত্র তৈরি করা হয়েছে। মামলটি যে ভুয়া আমরা আদালতে তা উপস্থাপন করেনি। যারা মিথ্যা তথ্য দিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্য আবেদন করব।
মওদুদ আহমেদের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের বলেন, ৩২ জন সাক্ষির মাধ্যমে আমরা মামলা প্রমাণ করতে পেরেছি। এখন আসামি পক্ষের আইনজীবীরা বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করছেন। আগে তারা বলতো মামলার নথি ছিল না। এখন বলছে নথি ঘষামাঝা করা হয়েছে। যুক্তিতর্ক শেষ হলে আমরা এর জবাব দেব।
বুধবার পৌনে ১২টায় পুরানো ঢাকার বকশীবাজার আলিয়া মাদ্রাসায় স্থাপিত বিশেষ আদালত-৫ এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়েছে। আগামিকাল বৃহস্পতিবারও যুক্তিতর্কের জন্য দিন নির্ধারণ রয়েছে। এ কারণে ওইদিনও খালেদা জিয়াকে আদালতে হাজির হতে হবে।