তিনি তার বক্তব্যে বলেন, ডিজিটাল ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে সরকারী ও নবঘোষিত সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সহযোগিতার মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। এ সরকারের আমলে প্রাইমারী স্কুলের অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা উল্লেখ করে বলেন,উপজেলার ৭২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের চিত্রবিনোদনের জন্য খেলনা সামগ্রী দেয়া হয়েছে,১ সপ্তাহের মধ্যে অবশিষ্ঠ স্কুলগুলোতে তা দেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, জানুয়ারীর ১ তারিখের মধ্যে শিক্ষার্থীদের হাতে পাঠ্যবই তোলে দেয়া সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ,পরিকল্পনা অনুযায়ী সেটাতে ও সাফল্য এসেছে। শিক্ষার গুনগতমান ও ঝরেপড়া রোধের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন,প্রাইমারী স্কুল একটি ফুলের বাগান,কোমলমতি ছেলে-মেয়েদের সেদিকে ধাপিত করুন।
স্থানীয় অডিটোরিয়াম হলরুমে আয়োজিত উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন কালীগঞ্জ’র এসিল্যান্ড কালাম মো. রাশেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার আব্বাছ আলী ভুঁইয়া।
বিশেষ অতিথি হাতীবান্ধা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বদিউজ্জামান ভেলু, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নবেজ উদ্দিন,আলিমুদ্দিন ডিগ্রী কলেজ অধ্যক্ষ সারওয়ার হায়াত খান, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি লিয়াকত হোসেন বাচ্চু।
এছাড়া ও বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় শিক্ষক কল্যাণ ট্রাষ্ট সদস্য আ. সোবাহান, প্রধান শিক্ষকদের মধ্যে নুরনবী, ফাতেমা বেগম, আ.সবুর ,সহকারী শিক্ষক তারিফুল ইসলাম প্রমুখ।অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনায় ছিলেন প্রধান শিক্ষক সালেকুর রহমান ও সহকারী শিক্ষক সাকিলা খন্দকার।