বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৩, দুপুর ০৪:৪৮
এলাকাবাসী জানায়, চওড়াটারী গ্রামের জলিল মিয়ার ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩২) দেড় বছর ধরে চট্রগ্রামে অলংকার এলাকায় সিএনজি চালাত। সেই সুবাদে পরিচয় এবং প্রেম নিবেদন হয় ওই এলাকার সালাম গার্মেন্টস কর্মী আবিদা সুলতানার(২৭)। দেড় বছর আগে প্রেম পরিনয় বিয়ে হয় চট্রগ্রাম আদালতে। বিয়ের পর থেকে একত্রে সুখের সংসারও চলে তাদের। স্ত্রী আবিদা সুলতানার নামে ইসলামী ব্যাংক চট্রগ্রামের অলংকার শাখায় দেড় লক্ষ টাকাও জমা রাখে রশিদুল। স্ত্রী আবিদা সুলতানাকে নিয়ে রশিদুল ইসলাম কয়েকবার শ্বশুর বাড়ি নীলফামারী সদরের চড়াইখোলা বসুনিয়াপাড়ায় বেড়াতে যায়। স্ত্রী আবিদা সুলতানাও স্বামীর গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল অনেকবার। কিছুদিন আগে শেষবারের মত স্ত্রী আবিদা সুলতানা স্বামীর গ্রামের বাড়ি সারপুকুরে আসে বোন আফরোজা বেগমকে সাথে নিয়ে। কয়েক দিন থাকার পর ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে আর ফিরে নি প্রতারক স্ত্রী আবিদা সুলতানা। অনেকবার মোবাইল করেন স্বামী রশিদুল ইসলাম। মোবাইলে কথা হলেও অবস্থান জানায় নি তারা। অবশেষে স্ত্রীর খোঁজে নীলফামারী সদর উপজেলার বসুনিয়াপাড়ার শ্বশুর আব্দুল খালেকের বাড়ি যান। সেখানেও কোন খোঁজ পান নি তিনি বরং পেয়েছেন শ্বশুরের হুমকী “স্ত্রী আর টাকার আশা বাদ দিয়ে কেটে পরে। অবশেষে চট্রগ্রামে পাড়ি জমান স্বামী রশিদুল ইসলাম। কিন্তু সেখানেও খোঁজ মেলে নি। রশিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ব্যাংকে জমা টাকাগুলোও তুলে নিয়েছে তার স্ত্রী আবিদা সুলতানা। স্ত্রীর বড় বোন আফরোজা তাকে মোবাইলে বলেছে টাকার আশা করো না। পারলে অন্যত্র বিয়ে করিও। আমরা অনেক ভালো আছি। এ ব্যাপারে রশিদুল ইসলাম আদালতে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান।
এলাকাবাসী জানায়, চওড়াটারী গ্রামের জলিল মিয়ার ছেলে রশিদুল ইসলাম (৩২) দেড় বছর ধরে চট্রগ্রামে অলংকার এলাকায় সিএনজি চালাত। সেই সুবাদে পরিচয় এবং প্রেম নিবেদন হয় ওই এলাকার সালাম গার্মেন্টস কর্মী আবিদা সুলতানার(২৭)। দেড় বছর আগে প্রেম পরিনয় বিয়ে হয় চট্রগ্রাম আদালতে। বিয়ের পর থেকে একত্রে সুখের সংসারও চলে তাদের। স্ত্রী আবিদা সুলতানার নামে ইসলামী ব্যাংক চট্রগ্রামের অলংকার শাখায় দেড় লক্ষ টাকাও জমা রাখে রশিদুল। স্ত্রী আবিদা সুলতানাকে নিয়ে রশিদুল ইসলাম কয়েকবার শ্বশুর বাড়ি নীলফামারী সদরের চড়াইখোলা বসুনিয়াপাড়ায় বেড়াতে যায়। স্ত্রী আবিদা সুলতানাও স্বামীর গ্রামের বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল অনেকবার।
কিছুদিন আগে শেষবারের মত স্ত্রী আবিদা সুলতানা স্বামীর গ্রামের বাড়ি সারপুকুরে আসে বোন আফরোজা বেগমকে সাথে নিয়ে। কয়েক দিন থাকার পর ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে আর ফিরে নি প্রতারক স্ত্রী আবিদা সুলতানা। অনেকবার মোবাইল করেন স্বামী রশিদুল ইসলাম। মোবাইলে কথা হলেও অবস্থান জানায় নি তারা। অবশেষে স্ত্রীর খোঁজে নীলফামারী সদর উপজেলার বসুনিয়াপাড়ার শ্বশুর আব্দুল খালেকের বাড়ি যান। সেখানেও কোন খোঁজ পান নি তিনি বরং পেয়েছেন শ্বশুরের হুমকী “স্ত্রী আর টাকার আশা বাদ দিয়ে কেটে পরে। অবশেষে চট্রগ্রামে পাড়ি জমান স্বামী রশিদুল ইসলাম। কিন্তু সেখানেও খোঁজ মেলে নি। রশিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, ব্যাংকে জমা টাকাগুলোও তুলে নিয়েছে তার স্ত্রী আবিদা সুলতানা। স্ত্রীর বড় বোন আফরোজা তাকে মোবাইলে বলেছে টাকার আশা করো না। পারলে অন্যত্র বিয়ে করিও। আমরা অনেক ভালো আছি। এ ব্যাপারে রশিদুল ইসলাম আদালতে মামলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানান।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম