আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

নীলফামারীতে সপ্তত্রিংশ জাতীয় রবীন্দ্রসংগীত সম্মিলন পরিষদের বার্ষিক অধিবেশনের উদ্ধোধন

শুক্রবার, ৯ মার্চ ২০১৮, রাত ১০:০২

সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নুর প্রদীপ প্রজ্বলন শেষে আর্শীবাণী প্রদানের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন ঘোষণা করেন। এসময় আসাদুজ্জামান নুর বলেন, নানা ঘাত-প্রতিঘাত পেরিয়ে বাংলাদেশ ও বাংলাদেশের মানুষ তার নিজস্ব সংস্কৃতির স্বরূপ—যার কেন্দ্রে রয়েছেন রবীন্দ্রনাথ- তা ধারণ করে তা প্রতিষ্ঠার কাজে আন্তনিয়োজিত থেকেছেন। রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ সে সাধনা থেকে বিচ্যুত হয়নি কখনো। তাই সম্মিলন পরিষদের কর্মকান্ড কখনই আনুষ্ঠানিকতায় সীমাবদ্ধ থাকেনি- বরং হয়ে উঠেছে বাংলার সংস্কৃতিসেবীদের এক অনন্য ভাব বিনিময়ের ক্ষেত্র, যার মাধ্যমে ঘটবে মুক্ত সংস্কৃতি বিকাশের লক্ষ্যে বহু কাঙ্খিত সম্মিলিত শক্তি আজকের এই অথিবেশন। অনুষ্ঠানে সভাপতি ড. সানজিদা খাতুন বলেন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মানবতাকে সবচেয়ে বড় করে দেখেছেন। তার সাধনা ছিল আগে বাঙালি হওয়া, পরে বিশ্বমুখী হওয়া। ৩৭তম বার্ষিক এই সম্মেলনে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ দেশের বিভিন্ন জেলার সাড়ে ৫শত প্রতিনিধি এবং দেড় শতাধিক স্থানীয় শিল্পী ও কলা-কুশলী অংশ নিয়েছেন। সংগঠনের সভাপতি স›জীদা খাতুনের সভাপতিত্বে সম্মেলনের অধিবেশনে স্বাগত ভাষণ দেন সাধারণ স¤পাদক বুলবুল ইসলাম ও শুভেচ্ছাা বক্তব্য রাখেন এই সম্মেলনের উদযাপন কমিটির নীলফামারীর সদস্য সচিব ডাঃ মজিবুল হাসান চৌধুরী শাহীন। সন্ধ্যায় আবৃত্তি, নৃত্য ও সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দসহ দেশের ৮৪টি শাখার সহ¯্রাধীক প্রতিনিধি এবং দেড় শতাধিক স্থানীয় শিল্পী ও কলা-কুশলী অংশ নিয়েছেন এই তিনদিনের বার্ষিক অধিবেশনে। প্রায় ৫০ হাজার দর্শক উদ্ধোধন অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। বার্ষিক অধিবেশনের শনিবার (১০ মার্চ) সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন সকালে জেলা শহর হতে ১৫ কিলোমিটার অদুরে বিরাট রাজার বিন্যা দিঘি নীলসাগরে অনুষ্ঠিত হবে প্রীতি সম্মেলন। আগামী রবিবার (১১ মার্চ) সমাপনী অনুষ্ঠানের তৃতীয় দিনের সকালে শহীদ মিনারে পুষপার্ঘ্য অর্পণ, সেমিনার, ও বিকালে প্রতিনিধি সম্মেলন এবং গুণীজনকে রবীন্দ্রপদক ও সম্মাননা প্রদান করা হবে। সেমিনারে শিক্ষা-চিন্তক ও শিক্ষা-কর্মী রবীন্দ্রনাথ:সমকালীন তাতপর্য শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করা হবে। এদিন রাতে সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ। প্রতিদিন সন্ধ্যায় অনুষ্ঠানসূচির মধ্যে রয়েছে গুণীজনের সুবচন রবিরশ্মি, আবৃত্তি, নৃত্য ও সংঙ্গীতানুষ্ঠান। এবারের জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত সম্মেলনে আরো থাকছে- নজরুল গীতি ,ভাওয়াইয়া, গীত, গীতি-আলেখ্য, কণ্ঠশীলন-এর কাব্য-আলেখ্য, নৃত্যনন্দ-এর রবীন্দ্র নৃত্যনাট্য , পঞ্চকবির গান ও লোকসঙ্গীত।

মন্তব্য করুন


 

Link copied