শনিবার দুপুরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ব্রিজ ডিজাইন বিশেষজ্ঞরা এ ব্রিজের নিচের মাটি পরীক্ষা শেষে এ মন্তব্য করেছেন।
সিরাজগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এ.কে.এম জহুরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার বিকেলে যখন সেতুর ফাটল আমার নজরে আসে তখন আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। ঢাকা থেকে তাৎক্ষণিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ক্ষতিগ্রস্ত ভিমকে বালির বস্তা দিয়ে সাপোর্ট দেওয়া হয়।
শনিবার দুপুরের দিকে ঢাকা থেকে একটি ব্রিজ ডিজাইন বিশেষজ্ঞদের টিম এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ভিমে লোহার পাইপ অথবা নতুন করে একটি ভিম তৈরির কথা বলেছেন তারা। এছাড়া ওই ভিমের ওপর যেন কোনো চাপ না পড়ে এজন্য ওই স্থান দিয়ে ভারী যানবাহন চলাচল করতে নিষেধ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, ১৯৮৮ সালে ২১৭ মিটার দৈর্ঘ্য সেতুটি নির্মিত হয়। দীর্ঘদিন আগে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করা হলেও এর উপর দিয়েই ভারী যানবাহন চলাচল অব্যাহত রয়েছে। ঢাকা থেকে উত্তর-দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলার যানবাহন এ সেতুর উপর দিয়েই যাতায়াত করে থাকে।