আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

রংপুরের খাদেম হত্যায় ৭ জঙ্গির ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে

বৃহস্পতিবার, ২৯ মার্চ ২০১৮, রাত ১০:০৫

ডেস্ক: রংপুরের কাউনিয়ায় মাজারের খাদেম ও স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা রহমত আলী হত্যা মামলায় ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত সাত জঙ্গির ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে এসে পৌঁছেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান। গত ১৮ মার্চ রংপুরের বিশেষ জজ আদালতের বিচারক নরেশ চন্দ্র সরকার ওই রায় দিয়েছিলেন। রায়ে সাত আসামির মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি (ডেথরেফারেন্স) হাইকোর্টে পাঠানো হয়েছে। এখন নিয়ম অনুসারে ডেথ রেফারেন্স ও আসামিরা আপিল করলে আপিলের শুনানির জন্য পেপারবুক তৈরি হবে। তারপর বেঞ্চ নির্ধারণ করা হলে এর ওপর শুনানি হবে।

২০১৫ সালের ১০ নভেম্বর রাতে রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের চৈতার মোড়ের মাজার শরিফের খাদেম রহমত আলীকে (৬০) গলা কেটে হত্যা করে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জেএমবির সদস্যরা। তিনি টেপামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি এবং চৈতার বাজারে তার একটি ওষুধের দোকানও ছিল। হত্যাকাণ্ডের দিন রাত ১১টার দিকে দোকান বন্ধ করে বাড়ি যাওয়ার পথে চৈতার মোড়ে জেএমবি সদস্যরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে ও জবাই করে তাকে হত্যা করে।  নিহত রহমত আলী সুরেশ্বর পীরের অনুসারী ও মাজারের খাদেম ছিলেন। তার বাড়িতেই দরবার শরিফ ছিল। এ ঘটনায় ওইদিনই নিহতের ছেলে অ্যাডভোকেট শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় মামলা করেন। এ মামলার রায়ে জেএমবির আঞ্চলিক কমান্ডার মাসুদ রানা ওরফেমামুন ওরফে মন্ত্রী (৩৩), ইছাহাক আলী (৩৪), লিটন মিয়া ওরফে রফিক (৩২), সাখাওয়াত হোসেন ওরফেরাহুল (৩০), সরোয়ার হোসেন সাবু ওরফে মিজান (৩৩), বিজয় ওরফে আলী ওরফে দর্জি (৩০) এবং পলাতক চান্দু মিয়াকে (২০) মৃত্যুদণ্ড দেন আদালত। জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী (২৬), সাদাত ওরফে রতন মিয়া (২৩) তৌফিকুল ইসলাম সবুজ (৩৫), আবু সাঈদ (৩০), বাবুল আখতার ওরফে বাবুল মাস্টার (৩৫) এবং পলাতক রাজিবুল ইসলাম মোল্লা ওরফে বাদল ওরফে বাঁধনকে (২৫) খালাস দেন আদালত।

মন্তব্য করুন


 

Link copied