আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

ঠোঁটে চুমুতে অনেক উপকার!

রবিবার, ৮ এপ্রিল ২০১৮, দুপুর ১০:১১

ডেস্ক।। প্রিয় মানুষটির প্রতি কতোভাবেই না ভালোবাসা প্রকাশ করে একজন। চোখে চোখ রেখে তাকানো, একটু ছোঁয়া, কিংবা দীর্ঘ একটি চুমু; ভালোবাসা প্রকাশের উপায়ের যেন শেষ নেই প্রেমিক-প্রেমিকার কাছে। ভালোবাসা মনের জন্য ভালো, ভালো শরীরের জন্যেও। হ্যাঁ, ভালোবাসা যে খুব ভালো সেটি প্রেমিক-প্রেমিকারা অনুভব করতে পারেন। এ বিষয়ে সায় মিলেছে গবেষকদের কাছ থেকেও। তারা জানিয়েছেন, কাছের মানুষটির ঠোঁটে ভালোবাসার একটি চুমু শরীরে ও মনে অনেক ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। সম্প্রতি জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট ‘বোল্ডস্কাই’এর এক প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে চুমুর নানা উপকারিতা। তো এক নজরে দেখে নেওয়া যাক ভালোবাসা প্রকাশের একান্ত এই মাধ্যমের সুবিধাগুলো কী কী— ওজন কমাতে চুমু খান প্রিয়জনকে চুমু খাওয়ার সবচেয়ে ইতিবাচক দিক হলো এটি শরীরে ক্যালরির পরিমাণ কমায়। গবেষণায় দেখা যায়, চুমু খাওয়ার মাত্র ১ মিনিটের ছয় ক্যালরি করে ক্ষয় হয়। তাই সহজেই বোঝা যাচ্ছে, ওজন কমাতে শারীরিক কসরতের মতো কঠিন কাজগুলোর চেয়েও সহজ উপায় হচ্ছে চুমু খাওয়া। তো দেরি কীসের? শরীরে আসে প্রশান্তির ছোঁয়া মানুষের শরীরের প্রশান্তি বাড়াতে অক্সিটোসিন ও এন্ডোরফিন নামক দুটি হরমোন নিঃসৃত হয়। চুমু খাওয়ার সময় এদের নিঃসরণের পরিমাণ এতোটাই বেড়ে যায় যে, পূর্বের সব ক্লান্তি ভুলে একজনকে প্রাণবন্ত করে তোলে। তাই বিষণ্ণ থাকলে মাত্র একটি চুমু বদলে দিতে পারে মন। মজবুত করে মুখের পেশি প্রিয়জনের চুমু খাওয়াতে শুধু মন ভালো হয়, তা কিন্তু নয়। ঠোঁটে চুমু দিলে, চোয়াল সুগঠিত থাকে। গবেষণায় দেখা যায়, চুমু খাওয়ার সময় একসঙ্গে ৩০টির মতো পেশী কাজ করে। এতে টান টান আকর্ষণীয় একটি চোয়াল পাওয়া সম্ভব। চুমুতে কমবে ব্যথা ব্যস্ততা ও ক্লান্তিতে ভরা একটি দিনের পর শরীরের কর্মক্ষমতা কমে যাওয়াটাই স্বাভাবিক। এতে অনেকে শরীরেই ব্যথা অনুভব করেন। আর সে সময় অনেকেই নানা ওষুধ সেবন করে থাকেন। কিন্তু কী দরকার ওষুধের, চুমু আছে না? গবেষকরা বলছেন, অনেক সময় ওষুধের চেয়েও কার্যকরি ভূমিকা পালন করে প্রিয়জনের চুমু। ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময় বেশ কিছু রাসায়নিক নিঃসৃত হয়, যা শরীরের ব্যথা ও ক্লান্তি কমিয়ে দেয়। বাড়ে হৃদয়ের ক্ষমতা ভালোবাসা-বাসি এমনিতেই হৃদয়ের শক্তি বাড়িয়ে দেয়। আর যদি নিয়মিত প্রিয়জনকে চুমু খাওয়া যায়, তাহলে নাকি সেই শক্তি আরও বেড়ে যায়- এমনটাই বলছেন গবেষকরা। তারা জানিয়েছেন, চুমু খাওয়াতে শরীরে রক্তের সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকে। যারা নিয়মিত চুমু খান তারা কমপক্ষে পাঁচ বছর বেশি বেঁচে থাকেন। রোগের চেয়ে বেশি চুমুর শক্তি একান্ত একটু চুমুর ক্ষমতা রোগের চেয়েও বেশি। হ্যাঁ, নিয়মিত চুমু খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত চুমু খাওয়াতে শরীরের মানসিক প্রক্রিয়া বেশ গুরুত্বের সঙ্গে কাজ করে। আমেরিকান ডেন্টাল অ্যাসোসিয়েশন এর মতে, খাবারের পর দাঁত ব্রাশ করা চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ চুমু খাওয়া। কারণ চুমুর সময়, একে অন্যের লালা বিনিময়ে মুখের ব্যাকটেরিয়ার আদান-প্রদান হয়। এতে শরীরে অন্যের লালা প্রবেশকে কেন্দ্র করে এক ধরনের এন্টিবডি তৈরি করে, যা জীবাণু ধ্বংসে বেশ কার্যকারী থাকে। চুমুতে ক্লান্তি দূর একে-অপরকে কাছে পেলে যেন প্রেমিক-প্রেমিকার ক্লান্তি পালানোর পথ পায় না। সেক্ষেত্রে একটি জুটিকে আরও প্রাণবন্ত, প্রেমময় করতে চাই চুমু। চুমুর সময় রক্তনালীগুলো প্রসারিত হয়। এতে রক্তচাপ কমে যায়। তাই উচ্চরক্তচাপ রোগীদের নিয়মিত চুমু খেতে খুব গুরুত্বের সঙ্গেই বলে থাকেন চিকিৎসকরা। এ ছাড়া চুমু খেলে শরীরের ক্লান্তি বেশ কমে যায় বলে আরও এক গবেষণায় জানা গেছে। এলার্জিমুক্ত শ্বসনতন্ত্র জাপানের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ঠোঁটে নিয়মিত চুমু খাওয়াতে শ্বসনতন্ত্র এলার্জিমুক্ত থাকে। শ্বাসনালীতে এলার্জির পরিমাণ বাড়াতে হিসটামিন নামে নাইট্রোজেন ঘটিত এক জৈব পদার্থ কাজ করে। ঠোঁটে চুমু খেলে এর পরিমাণ কমে যায়। ফলে এলার্জি আক্রান্ত পেশীগুলো জীবাণুমুক্ত থাকে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied