পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, এসআই তরিকুল ও দিবাকরকে ২ লাখ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন কামরুল। সূত্র জানায়, বাবু সোনাকে হত্যার আগে শারীরিক নির্যাতনেরও কিছু আলামত মিলেছে। এই নির্যাতনের সঙ্গে কারা জড়িত রয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। এদিকে শুধুই কি পরোকীয়া নাকি- অন্য কিছু এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
এলাকাবাসী বলছেন, ৮ কোটি টাকা মূল্যের দেবত্তর সম্পত্তি নিয়েও রংপুরের একটি সন্ত্রাসী গ্রুপের সঙ্গে বিরোধ ছিল বাবু সোনার। একাধিক হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ওই খুনি গ্রুপ এই হত্যাকাণ্ডে কোন ভূমিকা রেখেছে কি-না তাও তদন্ত হওয়া দরকার। বর্তমানে বিপুল সম্পদের মালিক ওই সন্ত্রাসী গ্রুপের প্রধান বিভিন্ন সরকারের আমলে সুবিধা নিয়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে থেকেছে।
বলা হচ্ছে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে অনেক টাকার লেনদেন হয়েছে। যা এখনো সামনে আসেনি। এ নিয়ে তদন্তের দাবি সংশ্লিষ্টদের।