আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

নীলফামারীতে দাফনের ছয় মাস পর কবর হতে মরদেহ উত্তোলন করে ময়না তদন্ত

রবিবার, ১৫ এপ্রিল ২০১৮, বিকাল ০৫:৫৫

দাফনের ছয় মাস পর নীলফামারী সদরের চওড়া ইউনিয়নের দক্ষিন চওড়া গাডাংটারী গ্রাম হতে আবু তালেব (৩৫) এর লাশ ময়না তদন্তের জন্য কবর হতে উত্তোলন করা হয়েছে। হত্যা মামলার প্রেক্ষিতে জেলা জজ আদালতের আদেশে নীলফামারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট সোহরাব হোসেন ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই জহুরুল ইসলামের উপস্থিতে রবিবার সকালে ওই মরদেহ কবর হতে উত্তোলন করে রবিবার দুপুরে রংপুর মেডিকেল কলেজ ফরেনসি বিভাগে নিয়ে গিয়ে ময়না তদন্ত করা করেছে বলে নীলফামারী থানার এসআই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা জহুরুল ইসলাম জানায়। নিহত আবু তালেব উক্ত গ্রামের মৃত্যু নাসের আলীর ছেলে। মামলা ও ঘটনার বিবরনে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর আবু তালের ছোট ভাই কালামের দুই শালিকা বেড়াতে আসে। ওইদিন এলাকায় দূর্গা পুজা দেখার জন্য বাড়ীর লোকজন বেরিয়ে গেলে আবু তালেব রাতে গোপনে ঘরে ঢুকে কালামের দুই শালিকার সঙ্গে অশ্লালিন আচরন করে। এ সময় রাতে বিষয়টি জানাজানি হলে পরদিন বিষয়টি নিয়ে গ্রামে সালিশে সমাধান করা হয়। সালিশ বৈঠকে আবু তালেবকে অপমান করা হয়েছে এমন অভিযোগ উঠে। এ নিয়ে গ্রামে বিষয়টি ছড়িয়ে পড়লে সালিশ বৈঠকের পরদিন ৩০ সেপ্টেম্বর রাতে আবু তালেব নিজ শোয়ার ঘরে গলায় দড়ি দিয়ে আতœহত্যা করে। পরের দিন ১ অক্টোবর সকালে পুলিশ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে লাশ উদ্ধারে যায়। কিন্তু পরিবারের লোকজন সে সময় এলাকার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ গণ্যমান্য ব্যাক্তিদের উপস্থিতিতে তাদের কোন অভিযোগ নেই লিখিতভাবে জানায়। এরপর পরিবারের লোকজন ময়না তদন্ত ছাড়াই অনুমতি নিয়ে লাশ দাফন করে। এদিকে ঘটনাটি নিয়ে পরিবারের চাচা ও চাচাতো ভাইদের মধ্যে নিহত আবু তালেবের আরেক ভাই আবু সায়েমের বিরোধ সৃস্টি হয়। ওই বিরোধের জের ধরে ২০১৭ সালের ৭ নবেম্বর আবু সায়েম বাদী হয়ে নীলফামারী সিরিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত-১ একটি মামলা দায়ের করে (পিটিশন নম্বর ২৬৯/১৭)। এতে আসামী করা হয় ৭ জনকে। আদালতে মামলাটি শুনানীর পর বিচারক মামলাটি নীলফামারী থানায় প্রেরন করে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নির্দেশ দেয়। এরপ্রেক্ষিতে চলতি বছরের ২৫ মার্চ নীলফামারী থানায় মামলাটি রুজু (নম্বর ২৩) করে থানার ওসি বাবুল আকতার। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই জহুরুল ইসলাম কবর হতে লাশ উত্তোলনের মাধ্যমে ময়না তদন্তের জন্য আদালতের কাছে অনুমতি চাইলে আদালত গত ১২ এপ্রিল বৃহস্পতিবার অনুমতি প্রদান করে। আদালতের আদেশ পেয়ে রবিবার (১৫ এপ্রিল) কবর হতে ওই লাশ উত্তোলন করা হয়।#

মন্তব্য করুন


 

Link copied