আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

মানুষকে আত্মহত্যায় সহায়তা করবে মেশিন!

মঙ্গলবার, ১৭ এপ্রিল ২০১৮, সকাল ০৯:১৫

আত্মহত্যা করার অধিকারটিও মানবাধিকারের অন্তর্গত একটি বিষয় হিসেবে ধরে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় নির্মিত হয়েছে একটি আত্মহত্যা সাহায্যকারী মেশিন। এই মেশিনটি যে মানুষেরা বেঁচে থাকতে চান না তাদের মৃত্যুর পথ সুগম করবে। মানুষকে আত্মহত্যায় সহায়তা করতে নতুন মেশিন বানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান নির্মাতা ফিলিপ নিটশকে। মৃত্যুকে মানবাধিকার দাবি করে আত্মহত্যার এই মেশিনটি বানিয়েছেন তিনি। ৩ডি প্রিন্টেড এই মেশিনটির নাম বলা হচ্ছে ‘সুইসাইড মেশিন’। কিন্তু এর আসল নাম দেওয়া হয়েছে ‘সারকো’। আমরা যেভাবে মারা যাই এটি তা বদলে দেবে বলে প্রত্যাশা নিটশকে’র, বলা হয়েছে প্রযুক্তি সাইট সিনেট-এর প্রতিবেদনে। মানুষের আকারের একটি পড হলো সারকো, যা একটি স্ট্যান্ডের ওপর বসানো থাকে। আর এই পুরো মেশিনটি বসানো থাকে নাইট্রোজেন ক্যানের ওপর। একটি বাটন চাপার মাধ্যমে পডের মধ্যে নাইট্রোজেন বাড়তে থাকে। নিটশকে বলেন, “যে ব্যক্তি মারা যেতে চান তিনি বাটনটি চাপ দেন এবং ক্যাপসিউলটি নাইট্রোজেন দিয়ে ভরে যায়। তিনি কিছুটা মাথা ঘুরনো অনুভব করবেন, কিন্তু কিছু সময়ের মধ্যে অজ্ঞান হয়ে পড়বেন এবং মারা যাবেন।” নিজেকে “স্বেচ্ছায় যন্ত্রণাহীনভাবে মৃত্যু ঘটানো এবং যৌক্তিক আত্মহত্যার” পক্ষের একজন কর্মী দাবি করেন নিটশকে। এই দু’টোই তার মতে মানবাধিকার। আগের সপ্তাহে আমস্টারডাম-এ এক ‘অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া মেলায়’ এই সেবাটি দেখাতে একটি ভিআর অভিজ্ঞাতা প্রদর্শন করেন তিনি। “আমি বিশ্বাস করি মানুষ কখন মরবে তা নির্ধারণ করা একটি মৌলিক মানবাধিকার। এটি শুধু খুব বেশি অসুস্থ ব্যক্তির জন্য মেডিক্যাল সুবিধা না। আপনি যদি জীবনের মতো মূল্যবান পুরস্কার পেয়ে থাকেন, আপনার উচিত আপনি যখন নির্ধারণ করবেন তখনই এই পুরস্কার বিলিয়ে দেওয়া।”- বলেন নিটশকে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied