আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: জমি রেজিস্ট্রি করে না দেয়ায় বাবাকে কবর দিতে ছেলের বাঁধা ॥ পুলিশের হস্তক্ষেপে দাফন সম্পন্ন       নীলফামারীতে স্বামীর প্রথম বিয়ের খবরে নববধূ দ্বিতীয় স্ত্রীর আত্মহত্যা ॥ স্বামী গ্রেপ্তার       রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা      

 width=
 

বাবু সোনা হত্যা : চাকরি থেকে বরখাস্ত স্নিগ্ধা ও কামরুল

বৃহস্পতিবার, ১৯ এপ্রিল ২০১৮, রাত ০৯:৫৯

 স্টাফ রিপোর্টার: রংপুরের বিশেষ জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা (৫৮) হত্যা মামলায় গ্রেফতার স্নিগ্ধা সরকার দীপা ও কামরুল ইসলামকে নগরীর তাজহাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি রংপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও তথ্য প্রযুক্তি) আবু রাফা মোহাম্মদ আরিফ বৃহস্পতিবার বিকেলে বরখাস্তের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, বুধবার তাদেরকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তবে গ্রেফতারের দিন থেকে এ আদেশ কার্যকর হবে। স্নিগ্ধা ও কামরুল নগরীর তাজহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। ওই বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ছিলেন নিহত আইনজীবী রথীশ চন্দ্র ভৌমিক বাবু সোনা। তার মৃত্যুর পর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও তথ্য প্রযুক্তি) আবু রাফা মোহাম্মদ আরিফকে সভাপতির দায়িত্ব পালন করছে। ১৯৯৪ সালে একই দিনে তাজহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক হিসেবে যোগদেন কামরুল ও দীপা। ওই সময় স্কুলের সভাপতি ছিলেন কামরুলের বিমাতা ভাই নুরুল ইসলাম জাফরী এবং সহ-সভাপতি ছিলেন দীপার স্বামী বাবু সোনা। চাকরিকালীন সময়ে পরকীয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন দীপা ও কামরুল। একপর্যায়ে পথের কাটা দূর করতে বাবু সোনাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন ওই দুইজন। পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী গত ২৯ মার্চ (বৃহস্পতিবার) রাতে খাবারের সঙ্গে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে অচেতন করার পর গলায় ওড়না পেঁচিয়ে বাবু সোনাকে হত্যা করেন দীপা ও কামরুল।

মন্তব্য করুন


 

Link copied