আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: রংপুরবাসীর জন্য সরকারি চাকরি, পদ ১৫৯       স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের কালো অধ্যায়

রবিবার, ৫ আগস্ট ২০১৮, সকাল ০৭:৪৬

ডেস্ক: ভদ্রলোকের বিনোদনের মাধ্যম ক্রিকেট খেলায় যখন ম্যাচ ফিক্সিং-নারী কেলেঙ্কারি, ব্যবসা-বাণিজ্য, ক্ষমতার অপব্যবহার আর পেশিশক্তির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, তখন সেটা আর খেলাধুলা থাকে না। তা হয়ে পড়ে অসভ্যতা আর বেয়াদবি। যেটা খেলাপ্রেমী মানুষের কাম্য নয়। একজন খেলোয়াড়ের চরিত্র হওয়া চাই ‘উত্তম, আদর্শিক ও অনুকরণীয়’। আমাদের শিশু-কিশোররা সবসময় খেলোয়াড়দের অনুসরণ-অনুকরণ করে চলতে পছন্দ করে। আর এমনটাই যদি হয় খেলোয়াড়দের মন-মানসিকতা তা হলে আমাদের আগামী প্রজন্ম যাবে কোথায়? বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন বিশ্বমানের। বিশ্বের সবকটি পরাশক্তিই এখন বেঙ্গল টাইগারদের সমীহ করে খেলে। প্রতিনিয়তই সাকিব-তামিম, মাশরাফি-মুশফিক, রিয়াদ-মোস্তাফিজের ভাঙা-গড়া রেকর্ডের খবর বিশ্ব মিডিয়ায় প্রকাশ হচ্ছে। বিশ্বের এমন কোনো ক্রিকেট স্টেডিয়াম নেই যেখানে বাংলাদেশের পতাকা পতপত করে উড়ছে না। বাংলাদেশের ক্রিকেট এখন ক্রিকেটবিশ্বে স্বনামধন্য একটি ব্র্যান্ড। ক্রিকেটে বাংলাদেশের দ্রুত উন্নতিতে অনেক দেশই এখন ঈর্ষার কারণ। অতএব, একজন বাংলাদেশি ক্রিকেট নিয়ে বিশ্ববাসীর সামনে গর্ব করতেই পারে। তাই এই বীর ক্রিকেটাররা দেশবাসীর কাছে গর্বের ধন। কিন্তু কষ্ট লাগে তখন, যখন এই ক্রিকেটাররাই এমন কিছু অনাকাক্সিক্ষত-অপ্রত্যাশিত ঘটনার জন্ম দেন যা বিশ্বমিডিয়ায় প্রকাশ পাওয়ার পর একজন টাইগার সমর্থক হিসেবে লজ্জায় মাথা নত হয়ে আসে! ক্রিকেটাররা টাকার বিছানায় ঘুমান। তারা যখন সামান্য অর্থের লোভে ম্যাচ পাতানো ও স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িয়ে পড়েন, সমর্থকদের গায়ে হাত তোলেন, অবসরে ভক্তদের সাথে সেলফি তুলতে অপারগতা প্রকাশের পর খারাপ আচরণে মোবাইল ফোন সাগরে নিক্ষেপ করেন, শিশু গৃহকর্মীকে স্ত্রীকে সাথে নিয়ে নির্মম প্রহারে রক্তাক্ত করেন, ঘরোয়া লীগে বারবার শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ, বিদেশে হোটেলে নারী কেলেঙ্কারি, দেশের মাটিতে স্টেডিয়ামে দর্শক পেটানোর মতো ঘটনাগুলো কোনোভাবেই দেশবাসীর কাম্য নয়।

ভদ্রলোকের বিনোদনের মাধ্যম ক্রিকেট খেলায় যখন ম্যাচ ফিক্সিং-নারী কেলেঙ্কারি, ব্যবসা-বাণিজ্য, ক্ষমতার অপব্যবহার আর পেশিশক্তির প্রভাব পরিলক্ষিত হয়, তখন সেটা আর খেলাধুলা থাকে না। তা হয়ে পড়ে অসভ্যতা আর বেয়াদবি। যেটা খেলাপ্রেমী মানুষের কাম্য নয়। একজন খেলোয়াড়ের চরিত্র হওয়া চাই ‘উত্তম, আদর্শিক ও অনুকরণীয়’। আমাদের শিশু-কিশোররা সব সময় খেলোয়াড়দের অনুসরণ-অনুকরণ করে চলতে পছন্দ করে। আর এমনটাই যদি হয় খেলোয়াড়দের মন-মানসিকতা তা হলে আমাদের আগামী প্রজন্ম যাবে কোথায়? এখন দেখা যাক কেন, কি কারণে এ প্রসঙ্গগুলো ক্রিকেটপ্রেমীদের সামনে তুলে ধরা জরুরি বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসে মোহাম্মদ আশরাফুল একটি নক্ষত্রের নাম। কিন্তু তিনি কি পেরেছেন তার নামের প্রতি সুবিচার করতে? বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে (বিপিএল) তিনি জ্যোতি ছড়ানোর বদলে বাংলাদেশের ক্রিকেটকে নিয়ে গেছেন অন্ধকার এক জগতে। যেখানে দেশের ক্রিকেটের প্রথম সুপারস্টার মোহাম্মদ আশরাফুলের উপস্থিতি তো আছেই, সঙ্গে জড়িয়ে গিয়েছিলেন সাবেক দুই অধিনায়ক- খালেদ মাহমুদ ও খালেদ মাসুদ এবং সাবেক বাঁহাতি স্পিনার মোহাম্মদ রফিকের নামও। ২০০৪ সালে ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে নিজেদের শততম ওয়ানডেতে বাংলাদেশ হারিয়েছিল ভারতকে। পুরো দেশকে উৎসবে মাতিয়ে তোলা ওই দিনটিতেই আশরাফুলের গায়ে লাগে কলঙ্কের প্রথম ছিটা। ‘স্পট ফিক্সার’ হিসেবে আশরাফুলের অভিষেক এ ম্যাচেই। ম্যাচের আগের দিন টিম হোটেলেই জাভেদ নামে ভারতীয় এক বাজিকরের সঙ্গে আশরাফুলকে পরিচয় করিয়ে দেন খালেদ মাহমুদ, খালেদ মাসুদ ও মোহাম্মদ রফিক। সেখানেই জানানো হয় করণীয়। এখানেই শেষ নয়, পত্রপত্রিকায় প্রকাশ ২০০৯ ও ২০১২ সালেও আশরাফুল এবং তার সাথীরা লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক আসরে ম্যাচ ফিক্সিং করেছিলেন! আইসিসির দুর্নীতি দমন কমিশনের (আকসু) প্রতিনিধিরা খোঁজখবর নিয়ে তখন মোটামুটি নিশ্চিত হয়েছিলেন বিপিএলে ম্যাচ পাতানো ও স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা। জিজ্ঞাসাবাদের প্রথম দিনই স্বীকার করেছিলেন মোহাম্মদ আশরাফুল। দ্বিতীয় দিন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তিনবার স্পট ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার কথা তিনি স্বীকার করেন। সেটির সূত্র ধরেই উঠে আসে বাংলাদেশের ওই তিন সাবেক ক্রিকেটারের নাম। আকসু প্রতিনিধিদের কাছে আশরাফুল বলেছিলেন, এই তিন ক্রিকেটারই তাকে অন্ধকার ওই জগতের সঙ্গে প্রথম পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। আশরাফুলের বিপিএলে ম্যাচ পাতানোর বিষয় প্রমাণিত হওয়ায় বিসিবি তাকে ১০ বছর ক্রিকেট থেকে বহিষ্কার করে। শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে সাব্বির-আল আমিনের বড় অঙ্কের জরিমানা : সাব্বির রহমান রুম্মনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ আছে কয়েকটি। এবার ওয়েস্টইন্ডিজ সফরেও মাথার ওপর শাস্তি ঝুলছে তার। এর আগে একজন অল্প বয়সি টাইগারভক্তকে লাঞ্ছিত করায় নগদ ১৫ লাখ টাকা জরিমানা দিয়েছেন সাব্বির। ঘরোয়া ক্রিকেটে আছেন নিষিদ্ধ। সাব্বির ঢাকা লিগ খেলতে পারেননি এবার। জাতীয় লিগ ও বিসিএল খেলাও হয়নি। তার চেয়ে বড় কথা, তাকে ২০১৮ সালে চুক্তির বাইরে রেখেছে বিসিবি। মানে আর সব জাতীয় ক্রিকেটারের মতো এ বছর বোর্ডের কাছ থেকে মাসিক বেতনও পাচ্ছেন না সাব্বির রহমান। সেই শাস্তি শেষ না হতেই নতুন করে শৃঙ্খলাভঙ্গের মতো ঘটনার অভিযোগে অভিযুক্ত জাতীয় দলের এই ক্রিকেটার। গত ২৬ জুলাই গায়ানার প্রোভিডেন্সে ওয়েস্টইন্ডিজের কাছে বাংলাদেশ জয়ের খুব কাছে গিয়ে হারের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। অনেকেই ব্যক্তিগত হতাশা, মনোকষ্ট, দুঃখ-যন্ত্রণা থেকে ফেসবুকে অশোভন কিছু লিখেছেন। যেখানে বেশিরভাগই সাব্বির রহমান ও রুবেল হোসেনের বিপক্ষে বিষোদগার করেছেন। তবে সবচেয়ে বেশি সমালোচনা বোধ হয় হয়েছে সাব্বিরকে নিয়েই। এতে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এই ক্রিকেটার। বিষয়টি এক মুখ থেকে আরেক মুখ হয়ে এরই মধ্যে বিসিবির শীর্ষ কর্তাদের কানেও পৌঁছেছে।

জানা গেছে, বিসিবি সিইও নিজামউদ্দীন চৌধুরী সুজন, বিসিবি মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস, সাবেক অধিনায়ক কাম ম্যানেজার খালেদ মাহমুদ সুজন, ইসমাইল হায়দার মল্লিকসহ অনেকেই এ ব্যাপারটি জেনেছেন। বিসিবি পরিচালক মল্লিক বলেন, এটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর একটা ব্যাপার। আমাদের কানে এসেছে। তবে ঘটনা যদি সত্য হয়, তবে ছাড়ও দেয়া হবে না।  বিপিএলে শৃঙ্খলাভঙ্গের দায়ে বড় অঙ্কের জরিমানা করা হয়েছে বরিশাল বুলস পেসার আল আমিন হোসেন ও রাজশাহী কিংস অলরাউন্ডার সাব্বির রহমানকে। বিসিবির এক দায়িত্বশীল সূত্র থেকে জানা গেছে, বিপিএল চট্টগ্রাম পর্ব চলাকালে টিম হোটেলে এ দুজনই নারীঘটিত কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। জানা যায়, হোটেল রুমে নিয়মবহির্ভুত নারী অতিথি নিয়ে যাওয়ার অপরাধেই জরিমানা করা হয়েছে সাব্বির ও আল আমিনকে। যা টিম হোটেলে থাকা বিসিবির পর্যবেক্ষক দলের চোখে পড়েছিল। বিষয়টি তদন্ত করেই দুজনকে এই শাস্তি দেওয়া হয়েছে।

ক্রিকেটার শাহাদাত দম্পতির কাণ্ড : শিশু গৃহকর্মী নির্যাতন প্রমাণিত হওয়ায় জাতীয় দলের পেস বোলার শাহাদাত হোসেন ও তার স্ত্রী জেসমিন জাহানকে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলায় জেল খাটতে হয়। জেল থেকে মুক্তি পেয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে শিশু গৃহকর্মী নির্যাতনের ঘটনায় দেশবাসীর কাছে ক্ষমা চান বাংলাদেশের পেস বোলার শাহাদাত হোসেন। তারপর বিসিবি ঘরোয়া ক্রিকেটে শাহাদাত হোসেনের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়।

গোপনে বিয়ে করার কারণে আদালতে রুবেল হোসেন : টাইগার বোলার রুবেল হোসেন বাগেরহাটের মুনিগঞ্জ এলাকার ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম কচির বাসায় ইসরাত জাহান দোলাকে বিয়ে করেন। গোপনে বিয়ে করেও শান্তি পাননি রুবেল। বিতর্ক ওঠে স্ত্রী ইসরাত জাহান দোলার বয়স নিয়ে। এর আগে চলচ্চিত্র অভিনেত্রী হ্যাপী তার ফেসবুকে রুবেল তাকে ঠকিয়ে বিয়ে করেছেন এমন স্ট্যাটাস দিয়ে মিডিয়ায় ঝড় তুলেছিলেন। যদিও রুবেল ও তার পরিবার থেকে রুবেল বিয়ে করেননি বলে দাবি করা হয়। এরপর আদালত পর্যন্ত গড়ায় ব্যাপারটি।

এদিকে, নারী কেলেঙ্কারির পর আবারো ক্রিকেটারদের শৃঙ্খলাভঙ্গ নিয়ে বিব্রত হয়েছিল বিসিবিও। সাব্বির রহমান দোষী হলে কি ধরনের শাস্তি হতে পারে এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ সোহেল বলেন, আগেও তিনি এমন করেছেন, শাস্তিও হয়েছে। এবারো দোষ প্রমাণ হলে তার বড় শাস্তিই হবে। তা আর্থিক জরিমানা ছাড়াও কয়েকটি ম্যাচ নিষিদ্ধও হতে পারে। বিপিএলে চতুর্থ আসরে নারী কেলেঙ্কারির ঘটনায় সাব্বির রহমান মোটা অঙ্কের জরিমানা গুনেছেন। জরিমানার পরিমাণ ছিল ১৩ লাখ টাকা। নারী কেলেঙ্কারির পরও ভালো হননি সাব্বির। এটা খুব দুঃখজনক। এবার বিপিএলের পঞ্চম আসরেও সিলেট মাঠে আম্পায়ারদের গালি দিয়ে তিনি বড় অঙ্কের আর্থিক জরিমানা দেন।

বারবার এমন ঘটায় বিসিবিসহ দেশের ক্রিকেটের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলেই দাবি ক্রিকেটবোদ্ধাদের।ক্রিকেটাররা বারবার কেন এমন কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েন এমন প্রশ্নে জবাবে বিসিবি হাইপারফরম্যান্সের কোচ নাজমুল আবেদীন ফাহিম জানান, ক্রিকেটারদের কাউন্সেলিং নিয়মিতই হচ্ছে। জাতীয় দলে ঢোকার আগেই তাদের একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয় যেখানে নৈতিকতা, আচার-আচরণ নিয়ে ক্লাস হয়। কার সাথে কেমন ব্যবহার করা উচিৎ, মাঠের বাইরে কেমন থাকতে হবে।

বিসিবির মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুসের কাছে করণীয় সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় শাস্তিটাই আমরা দিয়েছি। ক্রিকেট বোর্ড থেকে বারবার বলা হচ্ছে, ক্রিকেটারদের কী করণীয়, কী শাস্তি হতে পারে, সাকিব-সাব্বির সবাই শাস্তি পাচ্ছে, এরপরও আটকানো না গেলে বলা মুশকিল।

সম্প্রতি বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সাব্বির রহমানের শাস্তি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আমাদের শৃঙ্খলা কমিটি আছে, সেখানে সিদ্ধান্ত জানানো হয়েছে সাব্বিরকে কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে বাদ দেয়া, সাথে ২০ লাখ টাকা জরিমানা এবং ঘরোয়া ক্রিকেট থেকেও ৬ মাসের অব্যাহতি দেয়া। এটাই তার শেষ সুযোগ। এরপর এমন কোনো ঘটনা থাকলে অনির্দিষ্টকালের জন্য নিষিদ্ধও করা হতে পারে তাকে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied