আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ খাচ্ছেন? থামুন! প্লীজ এড়িয়ে যাবেন না! বাঁচতে চাইলে, এখনই পড়ুন

সোমবার, ১৩ আগস্ট ২০১৮, দুপুর ১১:৫৫

গলা জ্বালাপোড়া বা পেটে গ্যাসের (gastric) সমস্যা (problem) থেকে রেহাই পেতে এক ধরনের ওষুধ সেবনে আমাদের কিডনিতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করলেন গবেষকরা। গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরস (পিপিআইএস) জাতীয় ওষুধ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ তৈরি করে। নিউইয়র্কের স্টেট ইউনিভার্সিটির শিক্ষক অধ্যাপক প্রদীপ আরোরা ও তার গবেষক দল ৭১ হাজার ৫১৬ রোগীর পরীক্ষা করেন, যাদের মধ্যে ২৪ হাজার ১৪৯ জন দীর্ঘমেয়াদি কিডনি সমস্যায় (problem) আক্রান্ত। এসব রোগীর মধ্যে ২৫ শতাংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেছেন। পিপিআই জাতীয় ওষুধ ব্যবহারকারী মধ্যে ১০ শতাংশের কিডনি রোগীর ঝুঁকি বাড়ায় এবং ৭৬ শতাংশের ক্ষেত্রে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।প্রদীপ অরোরা বলেন, রোগীদের বৃহৎ একটা অংশ পিপিআইএস জাতীয় ওষুধ সেবন করেন। যারা স্বাস্থ্য সেবা দেন তাদের এই জাতীয় ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে জানা উচিৎ। গলা জ্বালাপোড়া বা পেটে গ্যাসের (gastric) সমস্যা (problem) থেকে রেহাই পেতে এক ধরনের ওষুধ সেবনে আমাদের কিডনিতে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করলেন গবেষকরা। গবেষকরা প্রমাণ পেয়েছেন প্রোটন পাম্প ইনহিবিটরস (পিপিআইএস) জাতীয় ওষুধ দীর্ঘস্থায়ী কিডনি রোগ তৈরি করে। দুধের নিপল গোলাপি করার নিয়ম গোলাপী নিপল পেতে হলে প্রয়োজন চিনি, মধু, লেবু, স্ট্রবেরি এবং একটু অলিভ অয়েল। এবার ঝটপট অনুসরণ করুন নিচের পদ্ধতিগুলি। নিপল গোলাপী করার ঘরোয়া পদ্ধতি ঘরোয়া নিপলবাম: গোলাপী নিপল পাওয়ার জন্য ঘরোয়া উপায়েই তৈরী করা যায় নিপলবাম। দু’চামচ পেট্রোলিয়াম জেলির সঙ্গে এক চামচ স্ট্রবেরি মিশিয়ে একটি নিপলবাম তৈরী করা যেতে পারে। প্রতিদিনের নিয়মিত ব্যবহারের ফলে উপকার পাওয়া যাবে। চিনির স্ক্রাব: চিনি প্রাকৃতিক এক্সফলিয়েটর হিসেবে কাজ করে। ত্বকের উপর জমে থাকা মৃত কোষ দূর করে নিপলের রং হালকা করতে সাহায্য করে। দু’চামচ মাখনের সঙ্গে তিন চামচ চিনি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরী করতে হবে। সপ্তাহে দুই থেকে তিনদিন এই স্ক্রাব ব্যবহারে নিপলের রং হালকা হবে। নিপলের ঘরোয়া স্ক্রাব: দুধ এবং হলুদগুঁড়া মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরী করতে হবে। নিপল ভিজিয়ে নিয়ে একটি নরম ব্রাশ দিয়ে আলতোভাবে নিপল ঘষে নিতে হবে। এরপর সামান্য পেস্ট নিয়ে নিপলে লাগিয়ে দুই থেকে তিন মিনিট অপেক্ষা করার পর নিপল ধুয়ে নিতে হবে। শুকিয়ে যাওয়ার পর নিপল বাম লাগিয়ে নিতে হবে। লেবুর রস: প্রাকৃতিক ব্লিচিং উপাদান হিসেবে পরিচিত লেবু (lemon)। তাই নিপলের কালচেভাব দূর করতেও লেবু (lemon)দারুণভাবে কার্যকর। এক টুকরা লেবু নিয়ে নিপলে ঘষে নিলেই উপকার পাওয়া যাবে। এইভাবে প্রতি রাতে ঘুমানোর আগে লেবুর (lemon)রস মেখে ঘুমালে নিশ্চিত উপকার পাওয়া যাবে। নিপল-গোলাপি লেবু(lemon) ও চিনির স্ক্রাব: এক চামচ লেবুর(lemon) রস, সামান্য নারিকেল তেল ও দু’চামচ চিনি ভালোভাবে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরী করতে হবে। চাইলে আরও খানিকটা চিনি মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে। এই মিশ্রনে চিনির পরিমান বেশী থাকবে। এই স্ক্রাব নিপলে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে মালিশ করতে হবে। নরম এবং ছোট একটি টুথব্রাশ দিয়েও ঘষে নেওয়া যেতে পারে। হালকা গরম জল দিয়ে ধুয়ে নিপল বাম লাগিয়ে নিতে হবে। মধু: রোজকার দূষণ অথবা বাহ্যিক কোনও কারণে নিপলের রং কালচে হয়ে গেলে তা ঠিক করতে মধু বেশ কার্যকর। রাতে ঘুমানোর আগে নিপলে মধু মেখে ঘুমানো যেতে পারে। এতে সারারাত নিপলের নমনীয়তা বজায় থাকে। তাই নিপলের কালচেভাব দূর হয় এবং নিপলে গোলাপীভাব যুক্ত হয়। অলিভ ওয়েল: অলিভ ওয়েলে রয়েছে ভিটামিনসহ নানারকম খনিজ উপাদান। প্রতিদিন ঘুমানোর সময় নিপলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে ঘুমালে নিপল কোমল হয় এবং নিপলের নমনীয়তা বজায় থাকে। উপরে উল্লিখিত পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করার মাধ্যমে মাত্র আপনি পেয়ে যেতে পারেন সুন্দর, নরম ও গোলাপী নিপল। যা কিনা আপনার সৌন্দ্যর্যকে আরও কয়েকগুণ বাড়িয়ে তুলবে। বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক উপায় বুকের দুধ (breast) খাওয়ানোর জন্য প্রতিটি চেষ্টাই খুবই মূল্যবান। কারন শিশুর কমপক্ষে এক বছরের খাদ্য হিসেবে মায়ের বুকের দুধ সর্বোৎকৃষ্ঠ। বুকের দুধ শিশুর সকল পুষ্টির চাহিদা তো পূরণ করেই, সাথে সাথে শিশুর শরীরে অ্যান্টিবডি (Antibody) তৈরি করে যা শিশুকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, অ্যালার্জি (Alergy) প্রতিরোধ করে এবং বেড়ে ওঠার সাথে সাথে অ্যাজমা ও ওবেসিটির ঢাল হিসেবে কাজ করে। বুকের breast খাওয়ানো মাকে তার গর্ভকালীন সময়ে বৃদ্ধি পাওয়া ওজন দ্রুত কমাতেও সহায়তা করে। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল মায়েরা তাদের সন্তানদের বুকের দুধ খাওয়ান তাদের ব্রেস্ট ক্যান্সার (Breast Cancer ) ও ওভারিয়ান ক্যান্সার (Ovarian Cancer) হবার ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। এতকিছুর পরেও অনেক মায়েরাই তাদের শিশুদেরকে বুকের breastখাওয়াতে পারেন না। কারন তাদের পর্যাপ্ত বুকের দুধ হয় না। পর্যাপ্ত বুকের দুধ না হওয়ার অন্যতম প্রধান কারনগুলো হল, অপর্যাপ্ত খাদ্য ও তরল গ্রহন, অধিক ধকল নেওয়া এবং বাচ্চাকে বেশি অনিয়মিতভাবে ভাবে অথবা খুব অল্প সময়ের জন্য বুকের breastখাওয়ানো। বুকের দুধ বাড়ানোর কিছু প্রাকৃতিক কিছু টিপস্‌ (১) সুষম খাবার (food) গ্রহন। প্রতিদিন ২,৫০০ ক্যালরি গ্রহন করতে বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দিয়ে থাকেন। (২) প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা। মায়ের শরীর কখনোই পর্যাপ্ত breast উৎপাদন করতে পারে না যদি পানি পানের পরিমাণ কম হয়। (৩) রাতে যতটুকু সম্ভব নিশ্চিন্তে ঘুমানো এবং দিনের বেলাতেও শিশু ঘুমানো অবস্থায় অল্পক্ষণের ঘুম দিয়ে নেয়া। (৪) নিয়মিত কিছু হালকা ব্যায়াম করা। (৫) বাসার আত্মীয়-স্বজনদের সাথে কাজ ভাগ করে নেওয়া, যাতে একার উপর চাপ বেশি না পড়ে। (৬) ঘন ঘন বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ালে বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। (৭) প্রতিদিন এক বাটি করে ওটমিল (Oatmeal) খাওয়া।

মন্তব্য করুন


 

Link copied