আর্কাইভ  শনিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৪ ● ৭ বৈশাখ ১৪৩১
আর্কাইভ   শনিবার ● ২০ এপ্রিল ২০২৪
 width=
 
 width=
 
শিরোনাম: ডিমলা উপজেলা নির্বাচন॥ এমপির ভাই, ভাতিজা ও ভাতিজি বউ প্রার্থী-তৃণমূলে ক্ষোভ       কিশোরী গৃহকর্মীকে খুন্তির ছ্যাকা; রংপুর মেডিকেলে মৃত্যু যন্ত্রণায় পাঞ্জা লড়ছে নাজিরা       সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি       হিট অ্যালার্টে ৭ দিন স্কুল বন্ধের দাবি       শিল্পী সমিতির নতুন সভাপতি মিশা, সম্পাদক ডিপজল      

 width=
 

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) গরুর গোস্ত সম্পর্কে যা বলেছেন

মঙ্গলবার, ১৪ আগস্ট ২০১৮, রাত ১২:১৯

গরুর (Beef )গোশত সবারই প্রিয়। অন্যান্য ভোগযোগ্য হালাল পশুর চেয়ে গরুর(Beef চাহিদাই বেশি। একতো সহজলভ্য অন্যদিকে কড়া দাম। গরুর গোশত তাদের কাছে মজাদার ও প্রিয় যারা দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্ত। কিন্তু এ শ্রেণির মানুষের সংখ্যা নিতান্তই কম।প্রতিদিনই প্রতি ঘরে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। ডায়বেটিস, হৃদরোগ, হাই-পেসারসহ সব দুরারোগ্য ব্যাধিতে ডাক্তাররা বিশেষত গরুর (Beef গোশত খেতে নিষেধ করেন। গরুর গোশতে কি এমন রয়েছে যে এটির থেকে সবচেয়ে বেশি বিরত থাকতে হবে। এখন দেখা যাক, ইসলাম কী বলে ? এ বিষয়ে ইসলামের সমাধান কী ? এত বড় ক্ষতিকর জিনিসই যদি হয় তাহলে ইসলামে কী এর কোনো ব্যাখ্যা নেই। অবশ্যই আছে। আজ থেকে চৌদ্দশত বছর পূর্বে মানবতার নবী, উম্মতের প্রতি দয়াল নবী মুহাম্মাদ মুস্তাফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম গরুর (Beef গোশতের ব্যাপারে উম্মতকে সর্তক করে গেছেন। কিন্তু আমরা শরীয়তের অন্যান্য বিষয়ের মত এ বিষয়টিও আমরা অবহেলা করেছি। যার দ্রুন মারাত্মক ব্যাধি আমাদের সমাজে ছড়িয়ে পড়েছে। গরুর গোশত খাওয়া হালাল। কিন্তু যেহেতু খেলে ক্ষতি হয় এজন্য এর থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। হযরত হাকেম এবং আবু নাঈম (র.) বর্ণনা করেন, নবী (সা.) ইরশাদ করেছেন, “তোমরা অবশ্যই গরুর (Beef দুধ পান করো। কেননা তাতে শিফা ( আরোগ্য) রয়েছে অনুরুপভাবে এর ঘি ভক্ষণ করো। কেননা তা শিফা দানকারী (আরোগ্য দানকারী)। তবে এর গোশত থেকে বিরত থাকো। কেননা তাতে রোগব্যাধি রয়েছে।” (সূত্র : হাশিয়া মুসনাদে ইমাম আযম) নবীজির এ নির্দেশনা আজ থেকে চৌদ্দশত বছর আগে বলে গেছেন। যার সত্যতা আজ দিবালোকের ন্যয় স্পষ্ট হয়ে গেছে। তার এই নির্দেশনা নিয়ে গবেষণা করেছেন আধুনিক যুগের গবেষকরা। মেডিক্যাল গবেষকরা স্বীকার করেছেন গরুর (Beef গোশতে এক প্রকার ব্যাকটেরিয়া রয়েছে। এ ব্যাকটেরিয়া টি.বি. (যক্ষা) রোগ এবং হৃৎপি-ের মারাত্মক রোগ হয়ে থাকে। স্বাস্থ্য বিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞগন এ বিষয়ে গভীর অনুসন্ধান চালিয়ে এ তথ্য আবিষ্কার করেছেন যে, গরুর(Beef গোশত যেমন হৃৎপি-ের ফোঁড়ার কারণ হয়ে থাকে অনুরুপভাবে এর ফলে মস্তিষ্কের এক প্রকার মারাত্মক রোগ দেখা দেয়। যাকে মেডিক্যাল বিজ্ঞানে মেড-কাউ ডিজিজ বলা হয়। ইংল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্টিফেন ডোরাল এক বক্তব্যে এ কথার সত্যায়ন করেছেন যে, গরুর (Beef গোশত ভক্ষণ ও ব্যবহারে এমন এক প্রকার রোগ অস্তিত্ব লাভ করে, যার নাম সি.জি.ডি। এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি দেওয়ানা ও মাতাল হয়ে যায়। স্মরণশক্তি হারিয়ে ফেলে । এমনকি কোন কোন রোগী আত্মহননের পথ বেছে নেয়।ইংল্যান্ড, ইন্ডিয়া,কানাডা,তাইওয়ান এবং আফ্রিকার গরুতে এ রোগ অধিক হারে দেখা যায়। এ কথাটি সর্বস্বীকৃতি লাভ করেছে যে, গরুর (Beef গোশত ভক্ষণে হৃদরোগ অতি মাত্রায় বৃদ্ধি পায়। এমনকি হৃৎপি-ের ধুপ ধুপানী স্থবির হয়ে পড়ে। সুইডেনে টি.বি রোগ ছড়িয়ে পড়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এর একমাত্র কারণ অধিক মাত্রায় গরুর(Beef গোশত ভক্ষণ। অতঃপর যখন গরুর চিকিৎকসা হলো তখন বিস্ময়কর পন্থায় এতে পরিবর্তন সাধিত হলো এবং নতুনদের আক্রান্ত হওয়া বন্ধ হয়ে গেল। অস্ট্রেলিয়াতে গরুর (Beef ফার্মগুলিতে রীতিমত মাসিক চেক আপের প্রচলন রয়েছে এবং সেখানে দৈনিক চিকিৎসা দেয়া হয়। তারা এ বিষয়ের প্রতি জোর দিচ্ছে যে, যদি গরু(Beef সুস্থ থাকে তাহলে মানুষও সুস্থ থাকবে। সুন্নাহ এন্ড মডার্ন সাইন্স অবলম্বনে। এমটিনিউজ২৪/টিটি/পিএস মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) আয়েশা (রাঃ) কে বলেন, যদি তুমি গোস্ত রান্না করতে চাও, তাহলে এক গ্লাস পানি বেশি দিয়ে দাও, যাতে তোমার গরীব প্রতিবেশীকে একটু দিতে পারো। আর যদি না দিতে চাও, তাহলে এমন সময় রান্না করবে, যখন প্রতিবেশীর বাচ্চা ঘুমিয়ে থাকে। গোস্তের ঘ্রান পেয়ে বাবা-মাকে গোস্ত খাওয়ার কথা না বলে। গরীব বাবা-মা গোস্ত কিনে খাওয়াতে পারবে না, মনে অনেক কষ্ট পাবে। এইভাবে প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সাঃ) আমাদের কে শিক্ষা দিয়ে গেছেন। এটাই ইসলামের সৌন্দর্য। কীভাবে অধিক সময় স্ত্রীর সাথে মিলন করবেন? গুরুত্বপূর্ন তিনটি পদ্ধতি! এক নারী (wife) কিংবা এক পুরুষের সাথে বার বার মিলন করলে দাম্পত্য মিলনে বেশি সময় দেয়া যায় এবং মিলনে বেশি তৃপ্তি পাওয়া যায়। কারন স্বরুপ: নিয়মিত মিলনে একে অপরের শরীর এবং ভাল লাগা/মন্দ লাগা, পছন্দসই আসন ভঙ্গি, সুখ দেয়া নেয়ার পদ্ধতি ইত্যাদি সম্পর্কে (relation) ভালভাবে অবহিত থাকে। [উল্লেখ্যঃ যারা বলেন “এক তরকারী দিয়ে প্রতিদিন খেতে ভাল লাগেনা – তাই পর নারী ভোগের লালসা” – তাদেরকে অনুরোধ করছিঃ দয়াকরে মিথ্যাচার করবেন না। এমন যুক্তি ভিত্তিহীন। পরকীয়া আমাদের সমাজ ব্যবস্থাকে ধ্বংস করছে। মাত্র কয়েক মিনিটের কাম যাতনা নিবারনের জন্য আজীবনের সম্পর্কে অবিশ্বাসের কালো দাগ লাগাবেন কেন? অবিবাহীত ভাই ও বোনেরা, আপানাদের কি অতটা বড় বুকের পাটা আছে – যদি বিয়ের পরে আপনি জানেন যে আপনার স্ত্রী ‘সতী’ নয় তখন তার সাথে বাকি জীবন কাটাবেন? তাহলে কেন শুধু শুধু বিবাহ-পূর্ব মিলনের জন্য এত ব্যকুলতা? যে ধরনের নারীকে আপনি গ্রহন করতে পারবেন না – অথচ সেই আপনি অন্য পুরুষের ভবিষ্যৎ বধূর সতীত্ব লুটবেন? [দুঃখিত যদি কারো ব্যক্তি সত্বায় আঘাত করে থাকি।] মূল আলোচনায় আসি। বলছিলাম দাম্পত্য মিলনে অধিক সময় দেয়ার পদ্ধতি সমুহ নিয়ে… পদ্ধতি ১: চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা: এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যাক্তি। চেপে ধরা system আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী গোপন অঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় দাম্পত্য কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন।এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য দাম্পত্য দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি এক মিলনে আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব system এর কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে। পদ্ধতি ২: সংকোচন (টেনসিং): এ পদ্ধতি সম্পর্কে মিলন কালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল দাম্পত্য কর্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে নিচেরপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার দাম্পত্য কর্ম শুরু করুন। পদ্ধতি ৩: বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে): এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃৎ। সাধারনত সব যুগল এ system এর সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলনকালে স্থলনের অবস্থানে পৌছালে গোপন অঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যৎ সুখ feeling থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন। যখন অনুভব করবেন চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন। পরিশিষ্ট: উপরের সবকয়টি পদ্ধতি আপনার সঙ্গীর তৃপ্তির উদ্দেশ্যে। অনেকের ধারনা নারী এ tricks গুলো অনুমান বা জানতে পারলে পুরুষত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলবে। ধারনাটি সম্পূর্ন ভুল। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে সে লাভবান হওয়া। আমাদের পোষ্টগুলো আপনার বিন্দু মাত্র উপকারে আসলে Share করবেন প্লিজ। আপনাদের কোন অভিযোগ বা প্রশ্ন থাকলে কমেন্টে করতে পারেন।ধণ্যবাদ অনলাইন রেজাল্টবিডি হেল্থ.কম এর পক্ষ থেকে। Share

মন্তব্য করুন


 

Link copied