আর্কাইভ  বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪ ● ১৪ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   বৃহস্পতিবার ● ২৮ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

আন্তর্জাতিক যোগাযোগের গেটওয়ে হবে কুড়িগ্রাম

 width=
 
শিরোনাম: কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা       ২৯ রমজান কি অফিস খোলা?       আজ ঐতিহাসিক রংপুর ক্যান্টনমেন্ট ঘেরাও দিবস       লালমনিরহাটে বিএসএফের গুলিতে নিহত বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ হস্তান্তর      

 width=
 

সঙ্গীর রাগ ভাঙানোর মিষ্টি কিছু উপায়

মঙ্গলবার, ১৪ আগস্ট ২০১৮, রাত ১০:৪৫

ডেস্ক: রাধার রাগ ভাঙানোর জন্য অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছিল শ্রীকৃষ্ণকে। আধুনিক যুগের রাধিকারাও কিছু কম যান না। ছোটোখাটো ব্যাপারেই মুখ ভাড় করে রাখে। আর তখন হালে পানি পেতে কালঘাম ছুটে যায় ছেলেদের। কিন্তু জানেন কি? কিছু সহজ উপায়ের প্রেমিকাকে বলা যায় ‘সরি’? তবে কখনও কখনও শুধু কথায় চিড়ে ভেজে না। তখন চাই অন্য উপায়।  আগে অনুভব করুন, পরে বলুন সরি, শুধু মুখে বুলি ছোটালেই হবে না, আপনাকে মন থেকে ক্ষমাপ্রার্থী হতে হবে। তবেই মিলবে ক্ষমা। আর যদি শুধু কথার কথা হিসেবে ‘সরি’ বলেন, তাহলে কিন্তু মুশকিল। পার্টনার বুঝে যাবে আপনি লোক দেখানো দুঃখ প্রকাশ করছেন। তখন কিন্তু জলঘোলা হবে আরও। প্রথমে মাথা নোয়ান আপনিই: ইগো বড় বিষম বস্তু। সবসময় একে ঘাড়ে চাপতে দিলেই মুশকিল। জায়গা বিশেষে একে দূরে সরিয়ে রাখতে হয়। আর ক্ষমা চাওয়ার সময় তো বটেই। কেন আমি আগে সরি বলব? কে আগে ঝগড়া শুরু করেছে? এমন প্রশ্ন মনেও আনবেন না। কারণ করতালি কখনও একহাতে বাজে না। সে যেমন দোষী, আপনিও কিন্তু সমান পরিমাণে দোষী। সরি বলা মানে আপনি ছোট হয়ে যাবেন, এমন নয়। এর মানে, আপনি সবকিছু ভুলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত। কখনও ইমেল বা মেসেজে কখনও সরি বলবেন না: ক্ষমা চাওয়া সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত একটি বিষয়। ফলে ইমেল বা মেসেজে এসব করা একেবারেই ঠিক নয়। আপনার কথা ও উপস্থিতি এক্ষেত্রে বোনাস পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে। আপনার কি মনে হয়? আপনি সামনাসামনি সরি বললে বরফ যতটা গলবে, ইমেল বা মেসেজে বললে ততটাই গলবে? কথার থেকেও উপকারী কাজ: শুধু মৌখিকভাবে নয়। আপনি যে ক্ষমাপ্রার্থী, তা কাজেও করে দেখান। কারণ কাজ, কথার থেকেও বেশি প্রভাব ফেলে। যদি আপনি সত্যিই দুঃখিত হয়ে থাকেন, তবে এমন কিছু করুন যাতে সঙ্গীর মন তাড়াতাড়ি গলে। আর সুযোগ যদি পান, তাহলে না ভেবে তার সদ্ব্যবহার করুন। ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’ এড়িয়ে চলুন: কথা বলুন পরিষ্কারভাবে। ক্ষমা চাইলে, সেটিও পরিষ্কারভাবেই চান। ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’র মতো শব্দ যেন আপনার কথার মধ্যে না আসে। এতে মনে হবে, আপনি ক্ষমাপ্রার্থী ঠিকই। তবে কোথাও সঙ্গীর দিকে আঙুল তুলছেন। এমন কখনই কাম্য নয়। সবচেয়ে ভাল ওষুধ চুমু: এর মতো ভাল ওষুধ দ্বিতীয়টি নেই। যে কোনও অভিমান গলে যায় এই ওষুধে। হাজার কথা বলুন, কিন্তু একটা চুমু যা ফল দেবে এক ঘণ্টা ধরে সরি বললেও সেই ফল মিলবে না। তাই সরি বলুন অবশ্যই। কিন্তু সেই সঙ্গে কপালে ছোট্ট একটা চুমু। এরপর রাধিকার মান ভাঙতে বাধ্য। আর ঠোঁটে হলে তো কথাই নেই।

মন্তব্য করুন


 

Link copied