বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর ২০১৩, সকাল ০৫:১৩
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, মারামারি এবং খুন-খারাপি সংক্রান্ত মামলার জন্য ভিকটিমের মেডিকেল সার্টিফিকেট অত্যাবশ্যক। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে ব্রাদার শাহিনুর ‘সনদ বাণিজ্য’(মেডিকেল সার্টিফিকেট) চালিয়ে আসছেন। তিনি এই হাসপাতালে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদে চাকরিরত ডা. সরদার আহসানুল কবীরের ‘এজেন্ট’ হিসেবে কাজ করে থাকেন। ডা. কবীর প্রায় ২৫ বছর যাবৎ গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে চাকরি করছেন। তিনি ব্রাদার শাহিনুরের মাধ্যমে ভিকটিমের আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকেন। সিভিল সার্জনের বরাবরে লিখিত অভিযোগে জানা যায়, ডা. সরদার আহসানুল কবীর টাকার বিনিময়ে লতিফ নামের এক জখমিকে দুই রকমের সার্টিফিকেট দিয়েছেন। গাইবান্ধা সদর উপজেলার কিশামত ফলিয়া গ্রামের করিম বকসের ছেলে মো. লতিফ প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হলে হাসপাতালে ভর্তি হন। এ সংক্রান্ত মেডিকেল সার্টিফিকেটের (গ্রিভিয়ার্স) জন্য ডা. কবীর গত ১০ অক্টোবর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ৫ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে নর্মাল সার্টিফিকেট প্রদান করেন। এদিকে, এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে ডা.সরদার আহসানুল কবীর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্মরত ‘ব্রাদার শাহীনুর এ ধরণের অপকর্ম করে থাকে’।
লিখিত অভিযোগে জানা যায়, মারামারি এবং খুন-খারাপি সংক্রান্ত মামলার জন্য ভিকটিমের মেডিকেল সার্টিফিকেট অত্যাবশ্যক। এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে ব্রাদার শাহিনুর ‘সনদ বাণিজ্য’(মেডিকেল সার্টিফিকেট) চালিয়ে আসছেন। তিনি এই হাসপাতালে সবচেয়ে দীর্ঘ মেয়াদে চাকরিরত ডা. সরদার আহসানুল কবীরের ‘এজেন্ট’ হিসেবে কাজ করে থাকেন। ডা. কবীর প্রায় ২৫ বছর যাবৎ গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে চাকরি করছেন। তিনি ব্রাদার শাহিনুরের মাধ্যমে ভিকটিমের আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকেন।
সিভিল সার্জনের বরাবরে লিখিত অভিযোগে জানা যায়, ডা. সরদার আহসানুল কবীর টাকার বিনিময়ে লতিফ নামের এক জখমিকে দুই রকমের সার্টিফিকেট দিয়েছেন। গাইবান্ধা সদর উপজেলার কিশামত ফলিয়া গ্রামের করিম বকসের ছেলে মো. লতিফ প্রতিপক্ষের হামলায় আহত হলে হাসপাতালে ভর্তি হন। এ সংক্রান্ত মেডিকেল সার্টিফিকেটের (গ্রিভিয়ার্স) জন্য ডা. কবীর গত ১০ অক্টোবর হাসপাতালের জরুরী বিভাগে ৫ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। কিন্তু পরবর্তীতে প্রতিপক্ষের কাছ থেকে ১৫ হাজার টাকা নিয়ে নর্মাল সার্টিফিকেট প্রদান করেন।
এদিকে, এ ব্যাপারে যোগাযোগ করলে ডা.সরদার আহসানুল কবীর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্মরত ‘ব্রাদার শাহীনুর এ ধরণের অপকর্ম করে থাকে’।
মন্তব্য করুন
টপ নিউজ’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ভারত থেকে ৩ দিনের মধ্যে পেঁয়াজ আসবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পেঁয়াজ রপ্তানি অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করল ভারত
মালিকপক্ষকে জলদস্যুদের ফোন, যে কথা হলো
কমলো সোনার দাম