শনিবার, ২ নভেম্বর ২০১৩, বিকাল ০৭:০২
জানা গেছে, তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ফকিরপাড়া এলাকার রাকিবুল ইসলামের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৯ অক্টোবর ছেলে শিশু প্রসব করেন। এরপর তাকে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে শিশুটিকে রেখে মা বাথরুমে গেলে এসে দেখেন শিশুটি বিছানায় নেই। তিনি এদিক সেদিক খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। বিষয়টি ওয়ার্ডের সবাইকে জানানো হয়। খোঁজা হয় পুরো হাসপাতাল। কিন্তু কোথায় পাওয়া যায়নি। পরে পুলিশকে বিষয়টি জানালে পুলিশ অভিযান শুরু করে শিশুটি উদ্ধারে। অবশেষে গতকাল বেলা ২ টার সময় এক মহিলা শিশুটিকে নিয়ে তারাগঞ্জ উপজেলার উপর দিয়ে নীলফামারি যাবার সময় পুলিশের সন্দেহ হলে পুলিশ মহিলাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আটককৃত মহিলার নাম শাহিদা বেগম। স্বামী মৃত লাল মিয়া। নীলফামারী জেলা তার বাড়ি। থানায় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহিদা জানায় এটা তার বোনের বাচ্চা। সে জানায় তার বোনও হাসপাতালে মেয়ে বাচ্চা প্রসব করেছে গত ২৫ অক্টোবর। এটা তার বোনের বাচ্চা বলে শাহিদা দাবি করেন। কিন্তু পুলিশ দেখতে পায় শাহিদার কোলে যে শিশু সেটি ছেলে। এরপর তাকে আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । শাহিদার বোন যে বাচ্চা প্রসব করেছে সেটি প্রসবকালেই মারা গেছে। তাই তার ধারনা এটা নুরুন্নাহার বেগমের বাচ্চা। শাহিদা সুযোগ বুঝে বাচ্চাটিকে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছিল। এব্যাপারে তারাগঞ্জ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন এটি নুরুন্নাহারের বাচ্চা।
জানা গেছে, তারাগঞ্জ উপজেলার সয়ার ফকিরপাড়া এলাকার রাকিবুল ইসলামের স্ত্রী নুরুন্নাহার বেগম রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৯ অক্টোবর ছেলে শিশু প্রসব করেন। এরপর তাকে ১১ নম্বর ওয়ার্ডে রাখা হয়। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০ টার দিকে শিশুটিকে রেখে মা বাথরুমে গেলে এসে দেখেন শিশুটি বিছানায় নেই। তিনি এদিক সেদিক খোঁজাখুঁজি করতে থাকেন। বিষয়টি ওয়ার্ডের সবাইকে জানানো হয়। খোঁজা হয় পুরো হাসপাতাল। কিন্তু কোথায় পাওয়া যায়নি। পরে পুলিশকে বিষয়টি জানালে পুলিশ অভিযান শুরু করে শিশুটি উদ্ধারে।
অবশেষে গতকাল বেলা ২ টার সময় এক মহিলা শিশুটিকে নিয়ে তারাগঞ্জ উপজেলার উপর দিয়ে নীলফামারি যাবার সময় পুলিশের সন্দেহ হলে পুলিশ মহিলাকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। আটককৃত মহিলার নাম শাহিদা বেগম। স্বামী মৃত লাল মিয়া। নীলফামারী জেলা তার বাড়ি। থানায় প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহিদা জানায় এটা তার বোনের বাচ্চা। সে জানায় তার বোনও হাসপাতালে মেয়ে বাচ্চা প্রসব করেছে গত ২৫ অক্টোবর। এটা তার বোনের বাচ্চা বলে শাহিদা দাবি করেন। কিন্তু পুলিশ দেখতে পায় শাহিদার কোলে যে শিশু সেটি ছেলে। এরপর তাকে আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে । শাহিদার বোন যে বাচ্চা প্রসব করেছে সেটি প্রসবকালেই মারা গেছে। তাই তার ধারনা এটা নুরুন্নাহার বেগমের বাচ্চা। শাহিদা সুযোগ বুঝে বাচ্চাটিকে চুরি করে নিয়ে যাচ্ছিল।
এব্যাপারে তারাগঞ্জ থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন এটি নুরুন্নাহারের বাচ্চা।
মন্তব্য করুন
আলোচিত’র আরো খবর
সংশ্লিষ্ট
ছুটি বাড়ল সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে
সারাদেশে তিন দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
উপজেলা নির্বাচনে জাপার প্রার্থী হতে চান না কেউ
এমভি আব্দুল্লাহ উদ্ধার: মুক্তিপণ নিয়ে তীরে উঠেই ৮ জলদস্যু গ্রেপ্তার