পানি উন্নয়ন বোর্ডের অফিস সহায়ক আশরাফুল খান জানান, সকাল ৬টার দিকে ব্রহ্মপুত্র নদের পানি পুরাতন ফুলছড়িঘাট পয়েন্টে বিপদসীমার ১০ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি গাইবান্ধা শহর রক্ষা বাঁধ পয়েন্টে ৪০ সেন্টিমিটার, করতোয়া নদীর পানি গোবিন্দগঞ্জের কাটাখালী পয়েন্টে ১৯৫ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর পানি সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের পেছনে গোয়ালের ঘাট পয়েন্টে ১৩৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার সকাল ৬টায় ব্রহ্মপুত্র নদের পানি বিপদসীমার ২৩ সেন্টিমিটার, ঘাঘট নদীর পানি ৫৯ সেন্টিমিটার, করতোয়া নদীর পানি ২৩৫ সেন্টিমিটার ও তিস্তা নদীর পানি ১৬২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। নদ-নদীগুলোতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে।
এদিকে শুক্রবার সকাল নয়টায় ঢাকার বন্যা পুর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদ-নদীসমূহের পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে। যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। পানি বৃদ্ধির ফলে তীরবর্তী নদ-নদীগুলোর নিম্নাঞ্চল ও চরাঞ্চলের পথঘাট ডুবে গছে। ফলে এলাকাবাসীর চলাচলে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।