আর্কাইভ  শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪ ● ১৫ চৈত্র ১৪৩০
আর্কাইভ   শুক্রবার ● ২৯ মার্চ ২০২৪
 width=
 

 

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

কুড়িগ্রামে সমৃদ্ধির হাতছানি

 width=
 
শিরোনাম: স্বাস্থ্যের রংপুর বিভাগীয় পরিচালক ফজলুল হক কারাগারে       কুড়িগ্রামের খাবারে বেজায় খুশি ভুটানের রাজা       লালমনিরহাটে পুকুরে জাল ফেলতেই জালে উঠে এলো যুবকের মরদেহ       কুড়িগ্রামে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের নির্ধারিত স্থান পরিদর্শন করলেন ভুটানের রাজা       রানিকে নিয়ে কুড়িগ্রামে পৌঁছেছেন ভুটানের রাজা      

 width=
 

সাংবাদিক উৎস হত্যাকান্ডে ৮ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জসিট দাখিল

সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, দুপুর ০৪:৪৭

মমিনুল ইসলাম রিপন: রংপুর থেকে প্রকাশিত দৈনিক যুগের আলো পত্রিকার স্টাফ রির্পোটার মশিউর রহমান উৎস সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত হওয়ার প্রায় ৩ বছরের মাথায় ৮জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জসিট দেয়া হয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর রংপুরের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্টেট আদালতে এই অভিযোগ পত্র দাখিল করা হয়। অভিযোগ পত্র দাখিলের সময় প্রধান আসামীসহ কয়েকজন আসামী জামিনে রয়েছে। এই মামলার অভিযুক্তরা হচ্ছেন মাদক ব্যবসায়ী জহিরন আক্তার জুই ওরফে গেদী তার সহযোগী রুপম, শুভ, পেশাদার খুনি রুবেল হেমব্রা, রিপন, লেলিন, রোকসানা ও রুবেল। সোমবার দুপুরে পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান তার কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। পুলিশ সুপার বলেন, মাদক ব্যবসায়ী গেদীর সাথে মশিউর রহমান উৎসের পরিচয় ছিল। গেদীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আঘাত আসায় মামলার অন্যান্য আসামীদের সহযোগীতায় তারা উৎসকে হত্যা করে। এই হত্যাকান্ডে জড়িত ৩ আসামী আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে ৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছে। ২০১৫ সালের ২৪ ডিসেম্বর সকালে রংপুর নগরীর ধান গবেষনা ইন্সটিটিউট এলাকায় একটি গাছের সাথে বাঁধা অবস্থায় মশিউর রহমান উৎস’র লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। সালের ২৩ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৯ টার দিকে নগরীর জিএল রায় রোডস্থ দৈনিক যুগের আলো পত্রিকায় দায়িত্ব পালন রত অবস্থায় আত্মীয়ের বাড়িতে নিমন্ত্রণ আছে জানিয়ে পত্রিকার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে জানিয়ে অফিস থেকে ব্যবহৃত মটর সাইকেল নিয়ে চলে যায় উৎস। এর পর রাতে আর বাসায় ফেরেনি সে। সারা রাত ধরে স্বজন এবং সহকর্মীরা বিভিন্ন স্থানে সন্ধান করে তার কোন খোঁজ পায়নি। পরের দিন সকালে রংপুর নগরীর ধান গবেষন্ াইন্সটিটিউটের অদুরে রংপুর ঢাকা মহাসড়কের কাছে একটি গাছের সাথে বাঁধা অবস্থায় তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। যাতে সহজে কেউ চিনতে না পারে সে জন্য তার মাথাটি মানকি ক্যাপ দিয়ে ঢেকে রেখে যায় দুবৃর্ত্তরা। খবর পেয়ে পুলিশ ও তার সহকর্মীরা ঘটনা স্থলে গিয়ে সাংবাদিক উৎস রহমানের লাশ উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজের মর্গে নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিহত উৎস রহমানের মা নুরজাহান বেগম বাদী হয়ে কোতয়ালী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। সাংবাদিক উৎস রহমান হত্যা মামলায় ৮ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদের মধ্যে দুজন মাদক সা¤্রাজ্ঞি রয়েছেন। ইতিমধ্যে মাদক সা¤্রাজ্ঞি জহিরুন্নেছা গেদী ও তার বডি গার্ড রিপনসহ আরো একজন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করে হত্যাকান্ডের দায় স্বীকার করেছে।

মন্তব্য করুন


 

Link copied